এবেলায় আমি খুব ভীষণ রকমের শান্ত প্রভাতের আকাশের মতো,
তবে ভিতরের অবস্থা ঠিক বিপরীত যেন বৈশাখী ঝরো প্রস্তুতি প্রতিক্ষণ।
আমার বাহিরে মাতাল করা পারফিউমের সে কী অপূর্ব ঘ্রাণ,
অথচ ভিতরে কী উপচে পরা ভ্যাপসা উৎকট গন্ধ।।
এইতো বেশ লাগে আমায় চোখে সানগ্লাস, হাতে ঘড়ি,
এই যে পৃথিবী জুড়ে কতশত রমণী,
বিশ্বাস করো আর না করো,
এদের প্রত্যেকের ভিতরে আছে উদার আকাশ, মহাসিন্ধু।।
যদি একবার এদের কারো ভিতরে কেউ প্রবেশ করতে পারে,
তবে জেনে রেখো পৃথিবীর এই আকাশ, মহাসিন্ধু,
তার কাছে মনে হবে তুচ্ছের থেকেও বেশি তুচ্ছ।।
তবে মনে রেখো রমণীর
আমার একাকীত্বের সময়গুলো কত যে বিষণ্ণ মনে হয়,
অথচ তুমি ভালোবাসি বলতেই সবটা সময় হয়ে যায় সজীব প্রাণ এক।
আমার শূন্যতা ঘেরা চারপাশ কত যে নির্জন মনে হয়,
অথচ তোমার গোপন স্পর্শে ফিরে পাই এক ভোর কোলাহল।
যখন আমার বিকেলগুলো ঝরে পড়ে শুকনো পাতার
মনে কি পড়ে?
চেনা পথে দাঁড়িয়ে ছিলাম
নত চোখে তাকিয়ে ছিলাম
হারিয়ে যাওয়ার প্রবল স্রোতে
তোমার নামটি ডেকেছিলাম
ব্যর্থ বুকে সকল চেপে
আমার দুহাত বাড়িয়েছিলাম
৩১/০৫/২০১৯
তোমাকে ভালোবেসে মেঘ বলে ডাকতাম আমি,
অনেকদিন হলো তোমাকে মেঘ বলে ডাকিনা।
তোমাকে এখন আর অন্যকেউ মেঘ নামে ডাকে কিনা তাও জানিনা,
জানিনা এখন অন্যকারো বুকের ঠিক কতটা জুড়ে মেঘ হয়ে আছো।।
তবে আজকাল আকাশ মেঘলা হলে খুব জোড়ে জোড়ে ঐ মেঘেদের মেঘ বলে