মাসুদুর রহমান (শাওন) এর জন্ম ১৯৯৭ সালে, টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার সবুজে ঘেরা ছায়াঢাকা পঞ্চাশ গ্রামে। পিতার নাম মোঃ মজনু মিয়া, মাতা মোছাঃ খুকুমণি। প্রাথমিক শিক্ষা গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, বর্তমানে আনন্দমোহন কলেজ’এ (ময়মনসিংহ) বাংলা সাহিত্যে অনার্সে অধ্যায়নরত। ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার সময় ছড়া লেখার মাধ্যমে সাহিত্যে প্রবেশ। কবিতা ছাড়াও ছোট গল্প লিখে থাকেন। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ দ্বারা প্রভাবিত।
একদিন কল্পনায় আমি হেঁটেছি কত দূর তার সাথে,
ছুঁয়েছি চুড়ির রেশ হয়ে তারই হাত সারাটি পথ ধরে।
হঠাৎ হাওয়ার মতো আমিও দুলে দিয়েছি এক গোছা চুল তার,
নীল আচলে আমি দিয়েছি তারে বসন্তে ঝরা কত
দেশের সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চলতে পারবে, অফিস-আদালত, ব্যাংক, হাট-বাজার ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি
কেবল মাত্র বন্ধ থাকবে শিক্ষাকার্যক্রম কারণ এক গবেষণায় দেখা গেছে শুধুমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালিত হলেই করোনা ভাইরাস ব্যপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে এবং ইহা মহামারি আকার ধারণ করবে। আর তাই আমাদের
এবেলায় আমি খুব ভীষণ রকমের শান্ত প্রভাতের আকাশের মতো,
তবে ভিতরের অবস্থা ঠিক বিপরীত যেন বৈশাখী ঝরো প্রস্তুতি প্রতিক্ষণ।
আমার বাহিরে মাতাল করা পারফিউমের সে কী অপূর্ব ঘ্রাণ,
অথচ ভিতরে কী উপচে পরা ভ্যাপসা উৎকট গন্ধ।।
এইতো বেশ লাগে আমায় চোখে সানগ্লাস, হাতে ঘড়ি,
এই যে পৃথিবী জুড়ে কতশত রমণী,
বিশ্বাস করো আর না করো,
এদের প্রত্যেকের ভিতরে আছে উদার আকাশ, মহাসিন্ধু।।
যদি একবার এদের কারো ভিতরে কেউ প্রবেশ করতে পারে,
তবে জেনে রেখো পৃথিবীর এই আকাশ, মহাসিন্ধু,
তার কাছে মনে হবে তুচ্ছের থেকেও বেশি তুচ্ছ।।
তবে মনে রেখো রমণীর
আমার একাকীত্বের সময়গুলো কত যে বিষণ্ণ মনে হয়,
অথচ তুমি ভালোবাসি বলতেই সবটা সময় হয়ে যায় সজীব প্রাণ এক।
আমার শূন্যতা ঘেরা চারপাশ কত যে নির্জন মনে হয়,
অথচ তোমার গোপন স্পর্শে ফিরে পাই এক ভোর কোলাহল।
যখন আমার বিকেলগুলো ঝরে পড়ে শুকনো পাতার