একবার মানুষ চিনতে কুকুর হয়েছিলাম। ছটাক খানেক ক্ষোভ নিয়ে ঘেউ-ঘেউ করে হয়েছিলাম অমানুষও!
মানুষের রূপ রং ঢং দেখে কতো ভেবেছি! কতো যে হয়েছি মুগ্ধ।
তবে খোলসের ভেতর যে খোলস দেখে পেয়েছি আকস্মিক ভয়!
সেরকম খোলসের ভেতর একটা অন্ধকার আকাশ আজো হয় উদয়! তাদের এখনো হয়নি
আমি “নীতি” শব্দটি বানান করি
বানান করতে করতে দিস্তা দিস্তা কাগজ শেষ করি, কালি শেষ করি। কেবল ভুল হয়! ভুলে দুর্নীতি লিখে ফেলি! কলম দোষ ধরে আমার, আমি দোষ ধরি কলমের।
এভাবে “নীতি দুর্নীতি” লিখতে লিখতে কতো “সময়” নষ্ট করেছি,
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩০১ বার দেখা
| ৭৪ শব্দ ১টি ছবি
ইদানিং “ভীতুর” সাথে আমার বসবাস!
পেট থেকে মুখে কিছু আসেনা!
আসলেও মুখে সেফটিপিন লাগিয়ে দেই
এমন নীরবতায় কতো রক্ত সুনামি ধেয়ে আসছে আমার দিকে! তবুও আমার হুশ ফেরেনা
কেবল ঘরের কোণে বসে আমি সাহায্য চাই রবের কাছে
এ যেনো কাজ ছাড়াই ফলের আশা
অথচ সাহায্য এমনি এমনি আসবেনা
সাহায্য
ইদানিং “বিচার” শব্দটি খু্উব অসহায়, নিরীহ, মজলুম,
হয়ে জুলুমে নির্যাতনে আক্রান্ত!
তাকে নিয়ে কতো পক্ষের দল, কতো মতের অমতের বুদ্ধিজীবীরা করে যায় চক্রান্ত!
কেউ একজন এর দায়িত্ব নিয়ে যে সংস্কার করবে তার কোনো সাড়াশব্দ নেই! নিঃস্বন্দে তার দিন যায় রাত যায়।
অথচ কতো দায়িত্বশীল স্লোগানে স্লোগানে রাজপথ
বছর ঘুরে বছর আসে
ফাল্গুনে হও সবাই হলুদ,
এতো রঙে রঙিন করলে
ঈমান করলে না মজবুত।
ঈমানের রঙে সাজালে না
ভ্যালেন্টাইন’ডে হলে লাল!
দুনিয়ার রঙে রঙিন হলে
সাদা’র জন্য প্রস্তুত তো কাল?
সময় থাকতে ছেড়ে দাও
দুনিয়ার এই মায়াজাল,
আজ নয় কাল গড়িমসি ছেড়ে
এখন’ই ধর চিরস্থায়ী হাল।
আমার খব ইচ্ছে করে জালিম হই!
আর দাঁড়িয়ে থাকা তরতাজা মেহগনি, সেগুন, আকাশমনি সব বৃক্ষগুলো চিবিয়ে চিবিয়ে খাই!
বৃক্ষের বংশ সুদ্ধ খেয়ে একদম নির্বংশ করে দেই!
যেমন করে খায় তিলে তিলে ঘুনপোকা’রা কাঠ,
আমারও তেমন করে ইচ্ছে করে খাই সোনালী সব মাঠ!
নীড়হারা পাখিদের যেমন উড়তে না পারার
উইয়ে-খাওয়া নগরে এখন বিপ্লবী জেগেছে
ঢুকতে দেয় না কোনো কূটনৈতিক দূত!
অঃতপর যখন স্বার্থ উদ্ধার করতে পারেনি,
তখন কালা-মিয়ারা বলে শালারপুত!
/
তাই স্বার্থের সাথে স্বার্থের সংঘর্ষ হয় রোজ
হয় সতেজ পাতার করুণ হাহাকার!
অগ্রদূত’রা সভামঞ্চ করে নগরে নগরে
প্রতিশ্রুতির তোলে হরেক ঝংকার!
/
এখনো শেয়ালের কাছে মুরগী জমা রাখার
গল্প বলে
(জীবন)
-এই যে থামুন, থামুন। কেনো দৌড়ান?
-টাকার পিছু
-টাকাই কি সব?
-পরিস্থিতি তো তাই বলে!
(মৃত্যু)
-এই যে থামুন, থামুন। কেনো দৌড়ান?
-মৃত্যুভয় আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়!
-দৌড়ে কি লাভ? বাঁচতে কি পারবেন?
-না, তবুও কেনো জানি দৌড়াচ্ছি একটি আশ্রয়ের জন্য।
-বাঁচার জন্য যদি পুরো পৃথিবীও দৌড়ান, ক্ষতি ছাড়া কিঞ্চিৎ পরিমাণও লাভ হবে না!!!!!
বরং
এখন আর তোমাদের শুনতে হবে না নারী ধর্ষণের চিৎকার!
এখন আর যুবতী মেয়েটি কাউকে বলবে না আমি ধর্ষণের শিকার! আমাকে বাঁচাও বাঁচাও!
এখন সময় বদলেছে উলটো স্রোতে
এখন পুরুষ ধর্ষণের কাল!
নারী এখন ধর্ষিতা নয় ধর্ষক হয়েই
দুর্দান্ত গতিতে ধরছে হাল।
এখন আমি পুরুষ নির্যাতনের কথা ভাবি!
এখন আমি