প্রতি বছর মিথীলার জন্মদিনে একই কথা আমি লিখি, মিথীলার জন্মের পর কেঁদেছিলাম। লিখি, কারণ এটাই আমার কৃত অপরাধের জন্য নিজেকে শাস্তি দেয়ার উপায়। ১৯৯৯ সালের ১০ই সেপ্টেম্বরের সকাল ৯টায় সিজারিয়ান অপারেশানের মাধ্যমে যখন আমার তৃতীয় কন্যার জন্ম
আমি ততদিনে ফোন সার্ভিস ডিপার্টমেন্টের কাজ ভালোবাসতে শুরু করেছি এবং বহাল তবিয়তে কাজ করছি। ফোন সার্ভিস ডিপার্টমেন্টে আমাদের কাজ হচ্ছে ফোন সার্ভিস নিতে আগ্রহী গ্রাহকদের সহযোগিতা করা। এবং আমি তা অতি আনন্দের সাথে করার চেষ্টা করি। এই
মে মাস ১৯৮১। আমাদের এইচএসসি পরীক্ষা চলছে। আমি নারায়ণগঞ্জ মহিলা কলেজের ছাত্রী ছিলাম এবং আমার সিট মহিলা কলেজেই পড়েছিলো। তখন দেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। আমি রাজনীতি বুঝতাম না, ছাত্র রাজনীতিও বুঝতাম না। জিয়াউর রহমানকে অপছন্দ করতাম, কারণ
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৫ বার দেখা
| ১১৬৭ শব্দ ১টি ছবি
৩০শে জানুয়ারি, ২০১১।
ওয়ালমার্ট কানেকশন সেন্টারে কাজ করছিলাম। এক বুড়ি মহিলা এলো উনার একটা ফোন লাইনের সার্ভিস দুই বছরের জন্য নবায়ন করাতে। আমি সিম কার্ডটা চাইলাম, বুড়িমা ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে কাগজে মোড়া একটা প্যাকেট বের করে আমায়
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৯ বার দেখা
| ৪২৭ শব্দ ১টি ছবি
২০১২ সালে মা মারা যায়। মায়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন হওয়ার পর আমি আমেরিকা ফিরে আসি। ফেরার সময় ছোটো একটা স্যুটকেসে মায়ের কিছু শাড়ি, শেষ বিছানার চাদর, বালিশের ওয়ার, হাসপাতালে ওটিতে নেয়ার আগে মায়ের হাত থেকে খুলে রাখা শাঁখা
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩ বার দেখা
| ১৪৫৪ শব্দ ১টি ছবি
একটা ভালোবাসার গল্প বলি।
অদিতি পাল টুম্পাকে আমার ফেসবুক সিনিয়র-জুনিয়র বন্ধুদের অনেকেই আমার নিলাজি কইন্যা নামে চিনে। আমার নিলাজি কইন্যা টুম্পা, সেই ছোট্টো বেলা থেকে আমাকে মামী বলে চিনেছে জেনেছে ভালোবেসেছে।
টুম্পার মা’কে আমি কমলদি ডাকি, কমলদি আমাকে বৌদি
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৮ বার দেখা
| ৯০১ শব্দ ১টি ছবি
মুক্তিযোদ্ধা আলীম ভাই আমাদের খুব ভালো বন্ধু। পেশায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, থাকেন আমাদের শহর থেকে তিরিশ মাইল দূরের আরেক শহরে। সপ্তাহে কমপক্ষে দুই দিন আলীম ভাই আমাদের বাড়িতে আসেন। আমার উত্তমকে তিনি রঞ্জুদা ডাকেন, আমাকে মিঠু। খুব সহজ
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৪ বার দেখা
| ৬০৭ শব্দ ১টি ছবি
২০১৭ সালের কথা। মৃত্যুপথযাত্রী বাবা মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরেছেন। হসপিটাল থেকে একটু সুস্থ করে চলৎশক্তি রহিত বাবাকে বাড়িতে আনা হয়েছে। বাবার চার সন্তানই বাবার সামনে উপস্থিত। নতুন জীবন ফিরে পেয়েছেন এবং তিন সুপুত্র আর হাড়জ্বালানো কন্যাটিকে সারাক্ষণ
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০ বার দেখা
| ৯৪৫ শব্দ ১টি ছবি
মৃত্যু এখন আমাদের দলে হানা দিতে শুরু করেছে। মৃত্যু এলে মরে যেতে হয়। যদি কখনো সুযোগ না পাই, কয়েকটা কথা এখানেই বলে রাখি। আমি সাধারণত জেনে বুঝে ইচ্ছে করে কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করি না, কারো মনে আঘাত দেয়ার
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৫ বার দেখা
| ৬৮১ শব্দ ১টি ছবি
ছবিটি আমারই, ক্লাস নাইনে ওঠার পর তোলা হয়েছিলো। নবম শ্রেণীতে উঠলেই বোর্ডে নাম রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়, তখন পাসপোর্ট সাইজ ছবি লাগে। খুব তড়িঘড়ি করে ছবিটি তুলতে হয়েছিলো। মার মা আমাদের ছবি তোলাতে ডি আই টি মার্কেটের প্রিন্স
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬১ বার দেখা
| ৩৩০ শব্দ ১টি ছবি
অনেক কাল আগলে রেখেছি তিন কন্যার স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি লাইফে জেতা রাশি রাশি ট্রফি মেডেল সার্টিফিকেট। তিন কন্যারই একাডেমিক শিক্ষা জীবন আপাতত শেষ, এবার তাদের যত অর্জন সবই প্রত্যেকের নামে নামে র্যাপ আপ করা শুরু করেছি। বাড়ির বিভিন্ন স্পটে সাজানো
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬২ বার দেখা
| ১০৫৫ শব্দ ১টি ছবি
গত পরশু গেছিলাম আমার ডাক্তার জেরল্ড টার্নারের কাছে রুটিন চেক আপ করাতে। তখনই তাঁকে বললাম ডান পায়ের সমস্যার কথা। এবং বললাম শহরের দ্য বেস্ট অর্থোপেডিক সার্জনের কাছে রেফার করতে। ডাঃ টার্নার আমাকে যার কাছে রেফার করলেন, তার
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৪ বার দেখা
| ৯৯০ শব্দ ১টি ছবি
আমার মা সারাজীবন চুলে নারকেল তেল মাখতেন। শ্যাম্পু করতে দেখিনি, মাঝে মাঝে জেট পাউডার জলে গুলে তা দিয়ে মাথার চুল ধুতেন। চুল শুকিয়ে ঝরঝরে হওয়ার সাথে সাথে তেলের শিশি নিয়ে বসতেন, চুল ভিজিয়ে তেল দিতেন। আমার
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৪ বার দেখা
| ১০৫০ শব্দ ১টি ছবি