তোমাকে শুধু একবার ছুঁতে চাই
শুধু একবার।
ওই দূরের পাহাড়ের মতো কতবার
আলতো ভাবে ছুঁয়েছি তোমায়।
বহুবার, বহুভাবে।
শুধু আমিই জানি, যখন তখন।
মন গুটিয়ে নিয়ে আবার ছড়িয়ে দিয়েছি
তোমার দিকেই।
নদীর বুক জুড়ে তোমার চলাচল।
তোমার নামেই চলে শ্বাস প্রশ্বাস।
তোমায় ছায়ায় বাঁচি, অবরে
চা-পান ছিল রবীন্দ্রনাথের অন্যতম পছন্দ। প্রতিদিন অন্ধকার থাকতে বনমালীর হাতের তৈরি চা সহযোগেই তাঁর দিন শুরু হত। খুব সকালেই চা পান করতে অভ্যস্ত ছিলেন কবি। শান্তিনিকেতনের বিভিন্ন বাড়িতে রবীন্দ্রনাথ যখন থাকতেন তখন খুব ভােরবেলা অন্ধকার থাকতেই উনুন ধরিয়ে কবির জন্য
স্বপ্নদের কোনো ডানা নেই, তারা উড়তে পারে না। তাদের তাড়িয়ে নিতে হয় পুব থেকে পশ্চিমে। মুখোমুখি ডুবতে চাওয়া সূর্যের দিকে অপার বিস্ময়ে তাকিয়ে, একঝাঁক চড়ুইয়ের মতো ব্যস্ততা নিয়ে।
চিবুকের চিঠিতে রাখা আছে এক কল্প ছবি। স্বপ্নরাজ্যে মেঘ-বাতাসের ভেজা শিমূলের ছোঁয়ায় কেঁপে
মেঘ ছুঁয়েছে পাহাড় চূড়া-
বরফ গলা নদী
তোমায় ছুঁয়ে এমন করে
থাকতে পারি যদি
আপন মনে
রাত বিরেতে চলার পথে
তোমার আমার কথা
দুপুর বেলা সঙ্গে থাকে
নীরব অলসতা
সঙ্গোপনে
সন্ধ্যা প্রদীপ হয়নি জ্বালা
তবুও এত আলো
আকাশ জুড়ে তারার কুচি
করছে ঝলোমলো
আলোর নাচন
চাঁদের বুকে মেঘের বাসর
জোনাক
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৪ বার দেখা
| ৭৩ শব্দ ১টি ছবি
অনেকেই তোমাকে অস্বীকার করছে
অনেকেই তাদের শিকড়কে উপড়ে ফেলতে চেয়েছে
তুমি তো সেই প্রাচীন,
প্রায় বৃদ্ধাশ্রমে অপেক্ষারত
আমার প্রিয় ভাষা,
বাংলা ভাষা
২১শে ফেব্রুয়ারী,
হৃদয়ের একেবারে গভীরে তোমাকে রেখেছি।
যারা তোমায় ভুলে গেছে জেনো তারা একদিন ফিরে আসবেই।
কোন কিছুতেই তোমার ভরাডুবি হবে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৩ বার দেখা
| ৫০ শব্দ ১টি ছবি
এই শব্দ ছুঁয়ে যাক তাকে
আজ যার সবচাইতে মন খারাপ,
অযথা শব্দবাণ ভুলে,
সাতকাহনের ঘুর্ণিপাকে বয়ে,
মনকুচি উড়ে উড়ে ঘর-জুড়ে।
কত জন কত কথা বলে।
জানা অজানা মন ভাসে চোখের জলে।
রাতচরা সব কথা ভুলে,
আনাচকানাচে থাকা আনন্দকুচি যত,
নেমে আসুক
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২৩ বার দেখা
| ৪৮ শব্দ ১টি ছবি
কবির জীবনে নারী :–
______________________
আমরা সবাই জানি তাঁর জীবনে তিনজন নারীর প্রভাব ছিলো সবথেকে বেশি। প্রেমিকাদের জন্য লিখেছেন অজস্র গান, কবিতা, ঘটিয়েছেন নানা ঘটনা। প্রেমের কবিতায় তাঁর তুলনা নেই। ব্যক্তিগত জীবনেও তিনি প্রেমে পড়েছিলেন বারবার।
কবি যাঁদের
আলোমাখা ভোর
ভোর চলে যেতে যেতে রেখে যায় চড়ুইদের ধুলাবালি স্নান, শালিখ সংসার, কাকেদের কনসার্ট, স্কুল বাস আর চায়ের দোকানের উনুনের উপচে পরা কয়লা মাখা ধোঁয়া। এ সব কিছু পেরিয়ে এগিয়ে চলে রোদ পরতে পরতে, যত দূর দেখা যায়, তার থেকেও
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৮৫ বার দেখা
| ৯০ শব্দ ১টি ছবি
সাধারণ মেয়ে মালতির মতই অতি সাধারণ আমি। এতোটাই সাধারণ যে সময়ের নদী তিরতির করে বয়ে, পায়ের পাতার নীচে আকুল হয়ে দাঁড়ায়। তখন আমার ঘরে ফেরার ইচ্ছেরা সব জেগে ওঠে। যে ঘর আছে আমার মনের ছায়ায়, যে ঘর আছে শতেক সময়
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৯৫ বার দেখা
| ১৬৪ শব্দ ১টি ছবি