এই সব রাত্রির বুকে নীল ক্ষত
ক্ষত নয়, মহাকাশে বেদনার জল
একটি জীবন তার উপমা অতল। সে আমাদের প্রিয় ব্লগার জিয়া রায়হান।
ছায়াপথের অশরীরী বৃষ্টি
৫৯৭ বার দেখা
এই সব রাত্রির বুকে নীল ক্ষত
ক্ষত নয়, মহাকাশে বেদনার জল
একটি জীবন তার উপমা অতল। সে আমাদের প্রিয় ব্লগার জিয়া রায়হান।
ছায়াপথের অশরীরী বৃষ্টি
আমি বিষপান করে মরে যাবো!
বিষন্ন আলোয় এই বাংলাদেশ
নদীর শিয়রে ঝুঁকে পড়া মেঘ
প্রান্তরে দিগন্ত নিনির্মেষ-
এ আমারই সাড়ে তিন হাত ভূমি
যদি নির্বাসন দাও, আমি ওষ্ঠে অঙ্গুরি ছোঁয়াবো
আমি বিষপান করে মরে
চণ্ডীপুরের ইংরাজি স্কুলে আমাদের ক্লাশে একটি নূতন ছাত্র আসিয়াছে। তার বয়স বারো-চোদ্দোর বেশি নয়। সে স্কুলে আসিয়া প্রথম দিনই সকলকে জানাইল, “আমি পোইট্রি লিখতে পারি!” এ কথা শুনিয়া ক্লাশসুদ্ধ সকলে অবাক হইয়া গেল; কেবল দু-একজন হিংসা করিয়া বলিল, “আমরাও ছেলেবেলায়
একটি রাত্রি মহাকাশে মেলে ডানা
নির্জনতায় অন্ধকারের শিখা
করোটিতে জ্বালে বুনো গন্ধের ভয়। একটি রাত্রি নদী নয়, তবু নদী
আরক্ত কষ্ট গড়ে নিরুক্ত দ্বীপ
কষ্টকে কেউ চেনে না বিশ্বময়
তাবৎ পুরাণ ঘেঁটেও গ্রন্থাগারে। কম কথা নয় সমুদ্রপাড়ি
বলেছেন একজন। সন্ধ্যের পরেও কথা থাকে;
রক্ষিতার মত সঙ্গোপনে রাতের নির্জন কথা
দুপুরের শেষ মৃত্যুর পরেও থেকে যায় অপরাহ্নের সংলাপ। কোন এক গোপন ঈঙ্গিতে চারটি চোখের রঙ বদলে- যাওয়ার মত
আবেশে স্পন্দিত, বৃষ্টির পরেও মেঘ-মেঘ আকাশে ভাসে
শুভ্র কথার
এক্সক্লুসিভ
এই মাত্র বগুড়া সহ সমগ্র উত্তরবঙ্গ সহ ঢাকা, সিলেট, চট্রগ্রাম, মুন্সীগঞ্জে ভূমিকম্পন অনুভূতি হলো।
সন্ধ্যা ৭টা ৫৫ মিনিটে স্মরণকালের ইতিহাসে এত জোড়ালো উচুঁমাত্রার ভূকম্পণ সাধারনত উত্তরাঞ্চলে হয়নি বলে আমার বিশ্বাস।
ভুমিকম্পের স্থায়ীত্ব কাল ছিল প্রায় ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড। প্রচন্ড ক্ষয়-ক্ষতির আশন্কা থাকলেও এখনো কোন
সন্ধ্যা ৭টা ৫৫ মিনিটে স্মরণকালের ইতিহাসে এত জোড়ালো উচুঁমাত্রার ভূকম্পণ সাধারনত উত্তরাঞ্চলে হয়নি বলে আমার বিশ্বাস।
ভুমিকম্পের স্থায়ীত্ব কাল ছিল প্রায় ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড। প্রচন্ড ক্ষয়-ক্ষতির আশন্কা থাকলেও এখনো কোন
থামিয়ে দিয়েছি আমার জীবনের সকল বসন্ত;
আজ আমার জীবন হয়েছে পুষ্প-শূন্য
শীত বৃক্ষের মতো। দেখে যাও আমার জীবনের গোধূলি- বেলা
যেখানে আছে শুধু আলো- আঁধারের খেলা
ডুবছে যেন অন্ধকারে বানানো কঠিন ভেলা
কি ত্রুটি ছিলো আমার অচেনা সুরের মেলা। হায় !! একেলা তিমিরের
কনে- দেখা- আলো ধূসর ঘোমটা টানে
কড়ি ও কোমলে, প্রদোষের অভিষেকে
শিশিরের সুর বাজে মৃদঙ্গ- তানে। পৃথিবীর শেষ প্রান্তিক তটরেখা
অবগুণ্ঠিতা প্রসারিত মহাকাশে
ময়ূরপুচ্ছ জলের চিত্রলেখা
উধাও অতীতে অতুল সর্বনাশে। ভৈরবীদের ব্যাপ্ত জটার চুলে
সিজ্জিন- কাল বিদিশার নিশা
মমতা নামের প্রুত প্রদেশের শ্যামলিমা তোমাকে নিবিড়
ঘিরে রয় সর্বদাই। কালো রাত পোহানোর পরের প্রহরে
শিউলি শৈশবে ‘পাখী সব করে রব’ ব’লে মদনমোহন
তর্কালঙ্কার কী ধীরোদাত্ত স্বরে প্রত্যহ দিতেন ডাক। তুমি আর
পথ করে দিলো প্রলয়ের পথ সৃষ্টি
ধুয়ে ভেসে যায় অম্ল- মধুর কৃষ্টি। ক্ষারের প্রভাবে মুমূর্ষু ঘিলু- মজ্জা
মুখোশ এখানে অভিনন্দিত সজ্জা
এভিনিউ জুড়ে হাঁটে অশ্লীল লজ্জা। গাঢ়তর এক ঝড়- ঝঞ্ঝার রাত্রে
লুসিফার আসে কানা গলি- খুঁজি হাতড়ে
বুড়ো
সর্বসত্তা জুড়ে আমার-
ঘুমের মত না- দেখা এক, কাঙ্খিতাকে দূর্বিপাকে
খুঁজে বেড়ায়। কেউ কি জানে, কেউ কি দেখে
এই অবেলায়;
মেঘের মালা থেকে
খুলে গেছে নিবিড় পরম্পরা !! রুদ্ধ ভাটিয়ালী
চরাচরে অবিশ্বাসের চড়া
বৈতরণীর পারে
বেড়ে উঠল অবলীলায় অবহেলায়-
প্রকৃতির ছত্রছায়ায়, আপন মনে
রাজপথের মাঝখানে। অবৈধ তার জন্ম নেওয়া এবং বেড়ে ওঠা
সগর্বে ঘোষনা করলো রাজ কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু অবুঝ কৃষ্ণচূড়া বৃক্ষটি
এখনও বোঝে না বৈধতা বা অবৈধতার প্রশ্ন।
উপড়ে ফেলা হবে তাকে
এই কিছুক্ষণের মধ্যেই। ক্লোরোফিলের কার্যক্রমে পত্রগুলো
আসুন মিলি বন্ধুত্বের নিবিড় ছায়াতলে
অন্তরঙ্গ সকাল
সকালের আয়োজনঃ
সূর্যস্নান
দল বাছাই পর্বঃ
টীম গঠন সম্পন্নঃ
পোস্ট অনুসন্ধান করুন 
ব্লগার অনুসন্ধান করুন
সাথে আছেন 
অন্যান্য লেখা
সর্বাধিক পছন্দ (ব্লগার কর্তৃক)
সর্বাধিক পঠিত (৭দিন)
অপেক্ষা করুন...
আলোচিত (মন্তব্যের ভিত্তিতে)
ব্লগ পরিসংখ্যান (১দিন)
বিশেষ নির্বাচন
নতুন বন্ধু
