আমার ভালোবাসার কোন
পঞ্জিকা নেই
কোন ঔপনিবেশিক লুঠ নেই
প্রতিদিন বাঁচি -প্রতিদিন মরি!
দু’ হাত পেতে চেয়ে নিই
এক বুঁদ ভালোবাসা, বেহোশী!
মৃত্যু লিখি জীবনের ঠিকানায় রোজ
আমার ভালোবাসার
কোন বয়স নেই
কোন শরীর নেই, আমার ভালোবাসার!
নীল খামে অভিমান ঢোকায় আর বের করে
পোস্ট
আজ পৃথিবীময় প্রেমের গন্ধ। আমার শহরে ভালোবাসার পুজোর আছে ছন্দ। তর্কে জানি হারাবো আমি, ভালোবাসার দিন! সে আবার কী? তবে বাকি দিন সব মেকি নাকি? অথচ আজকের দিন আজই থাকে, কাল কি হবে জানিনা। অতো হিসেব বুঝিনা আমি, কোনো নিয়ম
শব্দনীড়ঃ কয়েকটা বর্ণের সমষ্টিতে একটা শব্দ হয় এইটা আমরা সবাই জানি। নীড় অর্থ বাসা এইটাও অজানা নয় ব্লগারদের। অর্থাৎ শব্দনীড় হলো বাংলা বর্ণের বাসা। এখানে বর্ণের সমষ্টিতে আমরা শব্দের চাষ করি যা হতে বাংলা সাহিত্য সমৃদ্ধি লাভ করছে। তাই প্রতিটি
আমার মাথা গোঁজানো ঠাঁই নেই,
থাকতাম ঐ পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা
শিমুল গাছের নিচে বসে।
জন্মের পর আমার কাছে কেউ নেই
আমার সব তো ছিল ঐ শিমুল গাছ খানি
হঠাৎ এক ঝড় এসে আমার মাথা গোঁজানোর ঠাঁই
টুকুও অনায়াসে কেড়ে আমার ঠাঁই টুকু।
জীবনের
ভালোবাসা দিবসে আমি তাকেই দিবো ফুল,
যে-জন ভালোবাসার মূল্য দিতে না করে ভুল!
ভুল করে যদি দিই ভালোবাসার পবিত্র ফুল,
তাহলেই হবে ভুল, দিতে হবে ভুলের মাশুল!
ভালোবাসা দিবসে ফুল দিবো বাবা ও মাকে,
যাদের উছিলায় আমি দেখেছি এই জগতটাকে।
ভালোবাসার ফুল দিবো শ্রদ্ধেয়
আমি তোমাকে যে ভালোবাসা দিয়েছিলাম
তা আমাকে ফিরিয়ে দাও।
তুমি আমাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল
সুখে দুঃখে থাকবে পাশে পাশে
ছলনা করে ছেড়ে গেলে তুমি
বিরহ অনলে পুড়ছি আমি
আমাকে ফিরিয়ে দাও,
আমার ভালোবাসা।
যে ভালোবাসা ছিল আমার হৃদয়ে সুপ্ত
তা কেন করলে
উৎসর্গঃ মোঃ সফিকুল হক চৌধুরী
তোমার এ চলে যাওয়া মানে
মন মন্দিরে সকাল দুপুর পূজা করা!
এ চলে যাওয়া মানে সমস্ত সৃষ্টির
রঙে রাঙা তোমার এ চলে যাওয়া বলে না
তুমি নতুন দিগন্ত সৃষ্টি করা মহা মানব
শস্য শ্যামল গ্রাম বাংলার সুবাসিত বাতাসের
ঘ্রাণে ভাসবে- নয়নের দৃষ্টি
আমাকে আকড়ে রাখো
হারিয়ে ফেলো না-
কি এসে যায়, কে কি বললো
কি এসে যাবে, কে কি জানলো
তোমার প্রথম নাম মুক্তি
তোমার দ্বিতীয় নাম যুদ্ধ
তোমার নামে বইয়ে বেড়াই ভাব, ছন্দ
মানুষের ভিতরের লাল গোলাপ
প্রতিটি জীবে, পদার্থে
আমার মন তোমায় সাথে নিয়ে চলে
চেতনা তোমার ডানায় ভর করে উড়ে
স্বাধীনতা, স্বাধীনতা
স্বাধীনতা, স্বাধীনতা
আমাকে আকড়ে
ভয়ংকর রাতগুলো এভাবেই কাটে। একা! নিঃসঙ্গ! আমি যেখানে থাকি সেটা থানা সদর হলেও জেলা কিংবা রাজধানী থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন একটা শহর। ঠিক শহর না বলে এটাকে একটা অজপাড়াগাঁ বলটাই বোধহয় শ্রেয়।
এই মধ্যরাতে আমার মনে হয় শুধু মাত্র এই অজপাড়াগাঁটা নয় যেনো সমগ্র
ধর্ম মানো না, কর্ম মানো না, স্রষ্টাকে করো না বিশ্বাস
অসুখ-বিসুখ হলে ক্যানো তাঁকে ডেকে ডেকে ফ্যালো দীর্ঘশ্বাস?
আজকে তুমি বিশ্ব সুন্দরী কিংবা সেলিব্রেটি নায়ক শাহরুখ খান
কালকে কি হবে তা ভাবছো কি তুমি, মনোযোগসহ একটিবার?
দাদা গেলো, দাদী গেলো; গেলো মাতা-পিতা, ভগ্নি-ভ্রাতা
তোমার আমার উচাটন দেহখান কুচকে হলো
এমনই কোন এক পূর্ণিমার মধ্যরাতে
যাব আমি একদিন,
সমুদ্রের কল্লোলের মাঝে ঘুমন্ত
রাবণের দেশে।
দশরথের ভীরু পুত্রের
অলীক গল্পের মত করে নয়,
নয় বিভীষণকে বন্ধু করে
কাপুরুষের মত।
যাব আমি ঝড় হয়ে
মেঘনাদের মতন,
সর্পিল ঢেউ গুলো চূর্ণ করে
নারকেলের দেশে-
ছিনিয়ে আনতে তোমায়,
অনুসৃতা।