গোল হয়ে বসে থাকে দুপুরের দুঃখ। কেউ দেখতে আসেনি আজ, -সেই
বেদনায় মাথা নত করে থাকে অভিমানী মাঘের মেয়ে। এই বসন্ত
এর আগেও কারারুদ্ধ ছিল। এই শীতের শেষে, মাটিচিহ্নে পড়েছিল অগোছালো পুষ্পের ছায়া।
রুদ্ধশ্বাসে উড়ে যাচ্ছে মেঘের গোলন্দাজ বাহিনী। কোনো যুদ্ধ নয়, তবুও
দেশ ছেড়ে অন্যদেশে দখলের পতাকা
মৃত্যু এখন আমাদের দলে হানা দিতে শুরু করেছে। মৃত্যু এলে মরে যেতে হয়। যদি কখনো সুযোগ না পাই, কয়েকটা কথা এখানেই বলে রাখি। আমি সাধারণত জেনে বুঝে ইচ্ছে করে কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করি না, কারো মনে আঘাত দেয়ার
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৯ বার দেখা
| ৬৮১ শব্দ ১টি ছবি
ইতিমধ্যে তরুণ পাতায় কুয়াশা জমছে
স্বাগত জানাচ্ছে পপলার গাছগুলো,
মোহিকানদের ছোট ছোট বাড়ি-
ছোট্ট সাইপ্রাসীয় বারলি ফরেস্ট
এমন ফটোশুটে পোজ নিতে ব্যস্ত, সব;
একটা আপেল কামড়ে শেষ হবার আগে
সেখানে উপস্থিত হচ্ছে চ্যাপেল সন্ধ্যা
বাদামি মাঠ আর সবুজ পানের রেখায়-
ডুবে থাকা কিছু হরিণ এবং খরগোশ
পাখিদের মতো ভিন্ন বসন্ত ও শরত খামার
কাছাকাছি
পেয়ে না পেয়ে অতুষ্ট মন
চলে না চলে পথভ্রষ্ট জীবন
একিই ভাবে
ভেবে না ভেবে অনন্ত কাল বুনেছি স্বপন
কিছু রাত অমানিশার কিছু’বা পূর্ণিমা লগন-
ছিলো নীল গগন,কাশবন আর খরস্রোতা নদীর প্রবণ;
প্রবণে -প্লাবনে ভেসে যাওয়া কচুরীপনার মতন
গানে ও গমনে খুঁজেছি জীবন।
অক্ষিরাহে জমেছে মদিরা অশ্রু, প্রান্তিক
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৪ বার দেখা
| ৭২ শব্দ ১টি ছবি
ছাপতন্ত্র
তোমার চোখের দিকে তাকালেই আমি জেনে যাই
আমার সীমাবদ্ধতা। জেনে যাই, বোশেখ আসার আগেই
এই নগরে নামবে ঝড়। বিদায়ী চৈত্রের তাণ্ডবরেখা
উড়িয়ে নেবে আমার দারিদ্র, দীনতা, দু’খের দরজা,
কেবল জানালাটি তাকিয়ে থাকবে আমার দিকে
আর বলবে তুমি কি আরও কিছুদিন বেঁচে থাকতে চাও
কবি! আরও কিছুদিন হতে চাও বেদনার
ঈদ আনন্দের দিন, খুশির দিন, উৎসবের দিন। ঈদ আমাদের জন্য বয়ে আনে অনাবিল আনন্দ, খুশির বারতা। ঈদের গুরুত্ব আমাদের কাছে যেমন ধর্মীয় তেমনি সামাজিক। প্রতি বছরই ঈদ আসে নতুনের মত। এক মাস সিয়াম সাধনা শেষে খুশীর সওগাত পবিত্র ঈদুল ফিতর।
জীবন|
২৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২২০ বার দেখা
| ১২১ শব্দ ২টি ছবি
সাদা বিলাই কালা বিলাই
বিলাই দেখি রোজই
ঘাপটি মারা বিলাই ভয়ে
দু’চোখ আসে বুজি।
বিপদ দেখলে কেটেপরে
আর কাছে রয় না
এসব বিলাই খুঁজতে তেমন
বেগ পেতে হয় না।
মিনমিনে নিমরা বিলাই
সুযোগ খোঁজে পাছে
সময় মতো লুকমা দিতে
বিলাই পাবে কাছে।
ঘাপটি মেরে থাকা
প্রথমেই আল্লাহর কাছে অশেষ শুকরিয়া। আল্লাহ তাঁর অনুগ্রহে এক মাসের সিয়ামের শেষে ঈদ উদযাপনের সুযোগ দিয়েছেন। করুণাময় আল্লাহ তাঁর করুণাতে জগৎবাসীকে সিক্ত করেছেন। সৃষ্টির প্রতি দয়া দেখিয়েছেন। তাঁর দয়ায় আমরা পরিশুদ্ধতা লাভে সক্ষম হয়েছি। যাবতীয় এবাদত তাঁর উদ্দেশ্যে। আল্লাহ আমাদের এবাদত কবুল করুন। আমিন।
এক
— ও মা, আজকে আমাদের গল্পটা করো না!
— এখন হাত আট্কা। অপ্সার হই, দুফোরব্যালা খায়ে উঠে করবানে।
মা-দিদিমা একটা নতুন ঠাকুরমার ঝুলি বুনেছে ঠোঁট দিয়ে, সে নিয়তিবৃক্ষের ডালে দোল খায়। ভেতরটা ভাঙা বাসার রূপকথায় ভর্তি; কিন্তু যে-জীবনে প্রাণে বাঁচাটাই হুররে, খেতে পাওয়াই ভি-সাইন, সেখানে দু’চারটে
এগুলো কবিতা কি?
১
আয়নার ভেতর একটা অবাক প্রতিফলন
কেমন ঘোরলাগা, নীল নীল
অনেকটাই গোলমেলে এইসব ভ্রান্তি
তবু আপেক্ষিক প্রতিসরণ হতে থাকে বৃন্তচ্যুত
পেট্রলের মত মিঠেকটু গন্ধের দিকে
ধাবিত হতে হতে আয়নায় আবারো দেখে ফেলি কারো মুখ।
২
আমার সবই ছিল, তবু মনে হত নাই নাই
যার কিচ্ছু ছিল না
যার মনে হত আরো কিছু
১ “কিছু শব্দের উত্থান বা ধ্বংস করার ক্ষমতা রয়েছে। সেগুলিকে বুদ্ধিমানের সাথে চয়ন করুন, কারণ তারা আপনার ভাগ্যকে রূপ দেবে।”
২ “অহংকার আপনার বন্ধু নহে অহংকার উগ্রতা, আপনার ভালো সময় ও জীবনের শত্রু, তারা কখনোই আপনার সুসময় সামনে আসতে দেবেনা অপরদিকে নম্রতা সাফল্যের চাবিকাঠি।”
৩ “আপনার
আমি একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী। মানে আমি হিন্দু। ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি আমার মা-বাবা, ভাই-বোন, কাকা-কাকী, মামা-মামী-সহ হিন্দু সমাজের সকলেই ধর্মীয় নিয়মনীতি মেনে বিভিন্ন দেবদেবীর পূজার্চনা করে আসছে। নিজেও নিজের এলাকায় প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হওয়া প্রায় সব কয়টা পূজায় অংশগ্রহণ করে