যে ছেলেটি মদ্যপ এবং নেশা করে তাকে সমাজ বখে গিয়েছে বলে। পরিবার কুদৃষ্টিতে দেখে। কিন্তু কেন?
আপনি তো ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী। আপনি জানেন কি? মিথ্যা বলা, গীবত করা, পরনিন্দা, লোভ, অহংকার এবং মানুষ ঠকানো মদপানের চেয়ে জঘণ্য ও মহাপাপ। অথচ
রাজায় রাজায় যুদ্ধে রাজার কোনো ক্ষতি হয় না। মরে শুধু উলু খাগড়ার দল।
সামনে নির্বাচন। কে জিতবে, কে হারবে, তা বড় ব্যাপার না। বড় ব্যাপার হচ্ছে, আপনি বা আপনারা তথা কর্মীরা নির্বাচনকালীন সামান্য কিছু অর্থের বিনিময়ে রাতদিন পরিশ্রম করে প্রার্থীকে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী! বেতনটা বাড়িয়ে দিন।
আমি একজন গার্মেন্টস কর্মী
কতই বেতন পাই!
পাঁচ ভাই বোনের সবার বড়, বাবা দিন মজুর
মাস শেষে বাড়িতে টাকা দিয়ে না খেয়ে কাটে দিন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেতনটা বাড়িয়ে দিন।
আমি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে স্বল্প মাইনের কর্মচারী
দুই সন্তানের স্কুল ফিস, হাজার
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৯৬ বার দেখা
| ১৩৭ শব্দ ১টি ছবি
আমরা এমন একটা জাতি, অপপ্রচারে ওস্তাদ কিন্তু সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজি না, কেউ খুঁজে দিলেও মানি না। বরং উপেক্ষা আর অবজ্ঞা করে হাসি তামাশার মাধ্যমে অপপ্রচার করি।
নব্বই দশক বা তার আগে কি মসজিদ, মন্দির, গির্জায় এসি ছিলো? তখনকার সময়ে কি
প্রিয় মাধবীলতা!
খুব ভালো আছো দেখে আমি খুব কষ্ট মার্জিত তৃপ্তি নিয়ে পার করে দিচ্ছি বিষায়িত এক একটা সময়। তোমার প্রতি আমার অজস্র অন্যায় হয়েছে বলে এখন কিছু বলি না। বলার সে সাহস নেই। তবে এতোটুকু বুঝি খুব বেশি আবার ভালবেসেছিলাম
১৯৭১ সালে যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল, তারাই আজ পদ্মা সেতুর বিরুদ্ধে কথা বলছেন। পদ্মা সেতু নিয়ে যে হারে আওয়ামীলীগের বিরোধী দলদের চুলকানি তাতে মনে হচ্ছে তারা একাই জনগনকে ভালবাসেন।
মানলাম! আপনাদের ভাষ্য মতে পদ্মাসেতু করতে দুর্নীতি হয়েছে। কিন্তু পদ্মার
একটি অসমাপ্ত গল্পের চিত্রনাট্যকার তুমি,
আমি সে গল্পের নামমাত্র একটি চরিত্র,
মন খারাপের ভিড়ে থেকেও হাসি,
হাসাই, আবার কখনো কাঁদাই, কখনো ভাবনা জ্বালাই,
অতঃপর নতুন চিলে কৌঠায় চড়ুই পাখির ফাঁদ তৈরিতে তুমিও
বেশরকম বিজ্ঞাপনে বাজিমাৎ লাগাও
আর আমি বাবু পাখী বেশে একটু আশ্রয় খুঁজি
সে বিজ্ঞাপনের ভিড়ে।
সে
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫৮ বার দেখা
| ৭৮ শব্দ ১টি ছবি
দু’চারটে চুলের বয়স হয়েছে
মাথাও মাঝে মাঝে ঝিমঝিম করে
পা দুটো ব্যাথার সাথে সখ্যতায় মজেছে
গোঁফ-দাঁড়িও সাদা রঙে হলি খেলছে
বয়সটা ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে সময়ের চিলেকৌঠায়,
বউ-বাচ্চা আর সংসারের টানাটানিতে
রাতদিন পরিশ্রম করে
দু’চার পয়সার পিছনে ছুটতে ছুটতে
কবে যে আসলাম সময়কে পিছনে ফেলে
টেরই পেলাম
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩০ বার দেখা
| ৭৩ শব্দ ১টি ছবি
শুকুনরা ঔঁৎ পেতে
কবে হবে ধ্বংস,
সম্প্রীতি নষ্টে
ধর্মকে হাতিয়ার করলে
দেশ কি তবে ধর্মের গ্যাঁড়াকলে!
হায়েনারা ফাঁদ পেতে
বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে,
সাম্প্রদায়িকতা বিনাশে
ধর্মের লেবাস ধরলে
দেশ তবে ধর্মান্ধের যাঁতাকলে।
রাঘব বোয়ালরা ভ্রষ্ট পথে
রাজনীতি নিলে পুঁজিবাদীতে,
ভ্রাতৃত্ববোধ ভাঙতে
ধর্ম নীতির বুলি ছুঁড়ে
দেশ নিচ্ছে ভাই রসাতলে।
মানুষ মেরে ধর্ম পালন
এই কেমন
আমরা মুসলমান
দাঁড়ি রেখে টুপি মাথায় মিথ্যা বলি,
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি
তসবিহতে আল্লাহ আল্লাহ জিকির,
পরনিন্দায় বেঁহুশ আমি
কারে মেরে কি খাবো এই ধান্ধায় জীবন চলি,
হায়রে! বাঙ্গালী মুসলমান,
দিন শেষে বেশ্যার ঘরে
ওয়াজ নছিয়ত টিভির ভিতরে
টিভিকে কিন্তু শয়তানের বাক্স বলি
আমি ভাই
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৩ বার দেখা
| ২০২ শব্দ ১টি ছবি
শীতের কোনো এক সন্ধ্যা! বাড়ি থেকে চট্টগ্রাম যাবো, আমার অনেকদিনের ইচ্ছা বিনা টিকেটের যাত্রীদের মত আমিও ট্রেনে যাই। তাই ভাইয়ের গাড়িতে না গিয়ে চলে গেলাম ফেনী রেল ইস্টিশনে। অপেক্ষার প্রহর শেষে ১৮:০৫’র ট্রেন আসলো ১৯:১০টায়। টিকিট ছাড়াই উঠে পড়লাম ‘ঠ’
রাগ হয় না
কিম্বা ঘেন্না, কিছুই না
শুধু আপসোস,
বুঝলে না, তুমি জানলেও না
শুধু রাবনের চরিত্রে আমায় ধারন করো
কিন্তু এ ক্ষিতির মাঝে পূর্ণিমার শীতলতা
কখনই অনুভব করতে চাওনি,
এ আমার ব্যর্থতা,
একান্ত ভালবাসার নিরস পরাজয়।
নির্বাসিত একাকী যাত্রার লগ্নতায়
ফের আমায় রুদ্র করে, রুক্ষ করে
দু’চোখের প্রান্তর
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩৭ বার দেখা
| ৮১ শব্দ ১টি ছবি