কেমন বৃষ্টি আজ!
ভেসে যাচ্ছে সব, জেগে উঠছে স্মৃতি।
যা ছিল সহজ সরল,
তা-ই করে কারুকাজ
মনে আনছে,
সৌন্দর্যের বিপুল আকুতি।
অই যে বালকের দল
ডুব সাতার দিচ্ছে পুকুরে!
আমিও ভাসছি নাকি তাদের সাথে?
কোন একদিন, আহারে!
অই
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫৩ বার দেখা
| ৬৬ শব্দ ১টি ছবি
এখন পৃথিবী আমার আবাস নয়
এখন আমাকে দিয়াছে বিদায় ঝুপ
আমার সাথীরা গিয়েছে হারিয়ে চুপ
আকাশ ছাড়িয়ে কোথাও হয়েছি লয়।
ফেরেশতা আমাকে ফিরিয়ে এনেছে উড়ে
বেহেশত ফটক খুঁজেছে আমায় খুব
আমিতো পাইনি আপন সুবাস ফিরে
তাইতো থাকিনি চাইনি অসীম সুখ।
ও খোদা তুমিতো আমার হৃদয় চিন
কে আছে বন্ধুর আসনে তোমার মত
গোয়াল ঘরে যখন আগুন লাগল তখন সোহেল তার মায়ের সাথে তর্ক করছিল।
গফুর আর সোহেলের চিন্তা ভাবনায় অনেক মিল থাকলেও মায়ের সাথে সোহেলের প্রায়ই তর্ক বেধে যায়। গফুরের মা যখন বলল, তগো ঢং দেইখ্খা আর বাচি না। বলি গফুর কি একলাই বাপ অইব নাকি? দুইন্না
একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে
১
ব্যতিক্রম শব্দটা ভাঙ্গলে দাড়ায় ক্রমের ব্যত্যয় অর্থাৎ প্রবহমান ধারাটায় বিচ্যুতি। মাত্র দুইশত বৎসর আগেও মানুষের কাছে যা ছিল রহস্যময় তা বিজ্ঞানের কল্যাণে এতটাই সুস্পষ্ট যে আস্তে আস্তে মানুষ সত্যের প্রায় কাছে এসে দাড়াচ্ছে। কোন কিছুই এখন আর রহস্য মনে করা হয়
১
রুটির শেষ টুকরাটি নিয়ে, টম কিং, ধীরে আর গভীর মনযোগে মাংসের ঝোলটুকু মুছে নিয়ে যখন মুখে পুড়ল, তখন তার দু’চোখ বেয়ে অশ্রু-ধারা বইয়ে গেল নি:শব্দ। খাবার টেবিল থেকে যখন উঠল সে, তখনও সে দমন করল প্রচন্ড ক্ষুধার অনুভূতি। সে একাই খেল। দু’টি বাচ্চাকে তাড়াতাড়ি
১
প্রিয় পাঠক, আজকের গল্পটি অনেক দিন আগেকার পটভূমিতে রচিত। এক দেশে এক রাজা ছিল। একরোখা। যখন তিনি কিছু করবেন বলে ভাবতেন, তা করতেন। যখন তার প্রজারা তার কথা বিনা দ্বিধায় মেনে নিত, তখন রাজা দিল দরিয়া হয়ে যেতেন। আর সামান্য এদিক ওদিক হলে রক্ষা
১
যুবক ছাত্র হতাশ হয়ে কান্নার স্বরে চিৎকার করে বলছে “একটি লাল গোলাপ যদি উপহার দেই, আমার সাথে নাচবে তবে সে কিন্তু কপাল আমার মন্দ! লাল গোলাপ নেই বাগানে।”
কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল, কমলা ফুল হলুদে আঁকা এবং সবুজ পাতা অন্যরকম
আমরা স্বপ্নদ্রষ্টা!
আমরা জানি না আমরা কারা!
কিছু প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় আমরা তৈরী হয়েছি,
পৃথিবীর কিছু সংকীর্ণ উপাদানে যা বিদ্যমান,
তারপর একে পরিশুদ্ধ করার প্রচেষ্টা।
আমরা স্বপ্ন!
আমরা মনে করতে পারি না!
পরিবার,
লোমশ অন্ধকার,
মায়ের জঙ্গল।
মায়ের শরীর ;
তার ভিতরে পরিচ্ছন্ন শহর।
তারও আগে;
একটা সময় মানুষ কিছু করে
একটা সময় মানুষ কিছু বলে
একটা সময় মানুষ ঘুম ঘোরে
একটা সময চুমোয় সৃষ্টির গালে
একটা সময় মানুষ ঘর ছাড়ে
একটা সময় মানুষ ঘরে ফিরে
একটা সময় আকাশ পানে ছুটে
একটা সময় সাগর টানে হাটে
একটা সময় মানুষ হতে চায়
একটা সময় পশুতে ফিরে যায়।
ফকির
ঝর্ণা মিশে নদীর সাথে
নদী মিশে সাগরে,
বাতাস বহে মৃদুমন্দে
আরাম দিয়ে আহারে।
জুটি ছাড়া নয় কিছু পৃথিবীর
সব চলে প্রকৃতির নির্দিষ্ট আইনে
একজন অন্যজনে মিশে যেতে অধীর
তবে আমি থাকব কেন তুমি বিহীনে?
পাহাড় কেমন ছুঁতে চায় আকাশ
ঢেউগুলো পরস্পর মিলে মিশে দেয় তালি
ফুলগুলো সব খুঁজে নেয় বাতাস
আপন
নেই কোন আশা? এসো কাছে বসে চলে যাই দূরে-
শুধু কিছুক্ষণ পাশাপাশি! গ্রহণ যদি না-ই করো
কি করতে পারি ! আমার হৃদয়ের সব প্রান্ত ঘিরে
জমেছিল মেঘ, বৃষ্টি ঝরে ঝরে, মুক্ত হবে আরো?
এই হাতে রাখো হাত শেষবার। ছুঁয়ে পুরান ব্যাথা
থেমে যাই যদি কোন অচিন কালে
আমার অনুকরণ করিও না।
হৃদয় আমার নানা ঘটনা প্রবাহে প্রভাবিত,
নিরপেক্ষ নয়।
আমিতো আমাকে চিনি,
মনোবিজ্ঞানীর মত শুনতে শিখেছি আমি।
গভীর ভালোবাসা নিয়ে কিছু বলি যখন,
তার উপর সামান্য বিশ্বাস রাখতে পার,
যেমন এখন বলছি।
এটা দুঃখজনক!
সারা জীবন আমার বুদ্ধিমত্তা,
ভাষার উপর আমার দখল,
আমার গভীর