পৃথিবী যেনো এক বনসাই লাউ
লাউ বনে গিয়ে দেখি কিছু বেঢপা লাউ
আমাকে ঈঙ্গিত করে শিস দিচ্ছে
আমি ফিরে ফিরে লাউয়ের শরীর দেখি
শরীর বেয়ে ধেয়ে ধেয়ে আসছে পৃথিবীর মতো জটিলতা
লাউটা বৃত্তাকার-
প্রত্যেকটি লাউ যেনো একেকটি পৃথিবী
পৃথিবীর মতো গোল বলে তাকে গ্লোবাল ভাবি
নিজস্ব স্বকিয়তা নিয়ে
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৯ বার দেখা
| ৬৬ শব্দ ১টি ছবি
সংগমের অনুভুতির মতোই
এক অনন্য অনুভুতি নাকি মারিজুয়ানায়
সে অনুভুতি নাকি মদেও পাওয়া যায়
ধার্মিকরা তেমন অনুভুতি নাকি নামাজেই পায়
কেউ কেউ পবিত্র কোরানেও এক অনন্য অনুভুতি পায়।
কিন্তু তুমি আশ্চর্য হবে এই কথা শুনে যে,
শতভাগ মিথ্যে কথা বলা হয় পবিত্র কোরান ছুঁয়ে আদালতে
আর শতভাগ সত্য কথা বলা
রোজ রোজ যদি কবিতা কবিতাকে গিলে খায়
ঊষর পড়ে থাকে হেমন্তের রাত, আঘ্রাণের গন্ধ
শুঁকতে শুকতারা এসে বারবার ফিরে যায়, তবে
কিভাবে হবে কবিতার চাষ? সৈকতে এসে ভিড়
করে সমুদ্রের সফেদ লোনা, মৃণালকাঁটায় পাস্তুরিত
হয় এ জীবনের অবশিষ্ট দেনা!
শহরের ট্রামগুলোর মতোন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে যায়,
বিস্ময় ডেকে আনে
তোমার যাত্রা, এইসব প্রস্তর পথে-লোহার সুক্ষ্মতম
শব্দ, ছুটন্ত রাত-নির্মিত শরীরের ভেতরে পালিয়ে
বেড়ানো মুখটেপা হাসি চেপে মশলার ঘ্রাণের মতো
একটা দারুণ মুখাবয়ব লাবণ্য ধরে দরদ বুনে যাও
এখানে প্রচুর লুটোপুটির বান্ধবহীন গল্প, এতগুলো
পিছুটান আর তাঁবুর নিচে রূপসী সংসার, এমনিতর
সুন্দর আবগাহন করে যাচ্ছ, সিনা আর হাড়ে বেঁধে;
এই বিশাল শোভাযাত্রা-শেষতকও
যে আমি আত্মগোপন করে ছিলাম, আজ ভোরে তারই অস্তিত্ব
খুঁজেছি প্রথম। তারপর এই হাডসন নদীর পাড় মোড়া সাদা
কংক্রিটগুলোকে স্পর্শ করে দেখেছি, প্রাতঃভ্রমনকারীরা কীভাবে
ছুটে চলে ঢেউয়ের সমান্তরাল। ছোঁয়া পেলে অনাবাদী গ্রহও বিতরণ
করে জীবনের ঘ্রাণ। উষ্ণতার আঙিনায় দাঁড়িয়ে যে ঋষি করে
আলোর আরাধনা, কিংবা বনান্তরে একাকী হেঁটে যেতে