তুমি নীল আকাশ হয়ে এসেছিলে আমার জীবনে
আমি হয়ে গেছি ফ্যাকাশে বিবর্ণ, নিঃস্ব
সেই নীলের দহনে__
আজ ও হৃদয়ের ক্ষতে দক্ষিণা জানালায়,
এলোমেলো হাওয়া বহে
নীল নক্ষত্রের আলো ছায়ায়
স্বপ্নরা নিমগ্ন ;
গোলাপ কুঁড়িরা
ফোঁটেনি তখনো
অথচ চারিদিকে সৌরভে মাতোয়ারা
তোমার জন্য–
শুধু তোমার জন্য
তবে কি
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৪ বার দেখা
| ৯২ শব্দ ১টি ছবি
তারপরে
বিবর্তনবাদ খুবলে খেয়ে যায়
উড়তে থাকা অনুভুতির পাখনা;
মুখ থুবড়ে পড়ে থাকা শরীর
হারায় উষ্ণতা,
মগজের কোষে যাদুমন্ত্র গুলো
নিজেকে জাগাতে নির্ভরতা ছোঁয়া খোঁজে নাগপাশে,
আর আমি তুমি কিংবা আমরা মানসিকতাকে দ্বায় চাপিয়ে
দাবা খেলার দায়িত্ব থেকে মুক্তি নেই।
তারপরে
কেউ চলে গেলে পিপাসায় জেগে উঠি মাঝরাতে,
পাশের বালিশে
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০০ বার দেখা
| ৮২ শব্দ ১টি ছবি
আজ রোদের আলোয়
ভিজে পুড়ে গিয়েছি আমি।
তুমি হয়তো তখন
জানালায় দাঁড়িয়ে একা,
বৃষ্টি দেখছিলে অনুসৃতা।
সূর্য তার রাতের ক্রোধ
ছুঁড়ে দিয়ে শান্ত হয় বিকেলে।
কিন্তু আকাশ!! আকাশ,
বৃষ্টি দিয়ে মুছে দেয় সব
ক্রোধ, অভিমান আর নীচতা।
বৃষ্টিকে গ্রহণ না করে,
মনে পুষে রেখেছ বিষণ্নতা।
বৃষ্টি না পেয়ে তাই
আমি রোদে ভিজেছি,
বিষণ্নতা দূর করার আশায়।
বৃষ্টি ভালবাসি তাই
কাছে
খালামনি আপনাকে ধন্যবাদটা পৃথিবীর উপরে নীল আকাশের মত বিশাল করে দিলাম। আপনি আর আম্মু আমাকে সত্যিকার ভালোবাসে আর আপুটা একটু একটু কিন্তু আব্বু একটুও নয়। আম্মুর কাছে যেতে পারি না আব্বুর জন্য তাই আপনার কাছে ছুটে আসি, মনে কষ্ট
গল্প, জীবন|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৬৫০ বার দেখা
| ২১৪৯ শব্দ ১টি ছবি
আমরা বাংলার মানুষ
আমরা স্বাধীনতা চাই,
আমরা বাংলার নির্যাতিত নিপীড়িত কৃষক
আমরা আমাদের অধিকার চাই
স্বাধীনতা চাই, স্বাধীনতা।
আমরা বাংলার শ্রমিক জনতা
আমরা আমাদের স্বাধীনতা চাই,
স্বাধীনতা।
আমরা বাংলার মাসুম শিশু
আমরা স্বাধীতা চাই।
সমাবিষ্ট বাংলার মানুষের আজ একটাই চাওয়া
স্বাধীনতা,স্বাধীনতা।
শুধু স্বাধীনতা নেই বলে সমগ্র
বইমেলায় কি কি বই বিক্রি হয়? কি কি বইয়ের স্টল বেশি। কবিতা গল্প উপন্যাস প্রবন্ধ আর সাহিত্যের বই। আর অন্যান্য বই। তবে অন্যান্য বই খুব সামান্য বিক্রি হয়।
তার মানে বইমেলায় প্রায় আশি নব্বই ভাগ সাহিত্যের বই থাকে। সাহিত্যিক ও সাহিত্য প্রকাশকরা সেই সব বই
এবার শ্বশুর বাড়ীতে এই বেগুনি বুনোফুলের দেখা পেলাম। নাম দিয়েছি বাংলাদেশের ল্যাভেন্ডার। ফসলের ক্ষেতজুড়ে এই ফুল ফুটে আছে। এখানে সেখানে থোকা থোকা বেগুনি ফুল দেখে মনটাই আনন্দে ভরে উঠেছিলো।
একটি ক্ষেত তো পুরাই এই ল্যাভেন্ডারের দখলে। শ্বশুরবাড়িতে এবার মাত্র চার দিন
দৃপ্ত পায়ে যাচ্ছো কোথায়
একটু দাঁড়াও ভাই,
কে তুমি?
কথাটির জবাব দিয়ে যাও।
শোন তাহলে –
কে আমি
শুদ্ধ আমি, শান্ত আমি
ভ্রান্ত আমি নয়।
বেলি আমি, টগর আমি
ফুুলের রাণী নয়।
পদ্মা আমি, মেঘনা আমি
গঙ্গা আমি নয়।
তাঁরা আমি, জোনাকি আমি
আঁধার আমি
হাজার বছর পথ চলা কি? ভাবে শেষ হলো
পাখির কলরব জানলো না- বুঝল না মায়াময়!
অথচ পদধূলি ঘ্রাণটা এখন আকাশ মুক্ত!
ধোঁয়াটা ঘরবন্দী দক্ষিণা জালানাটাও মাটময়;
তবুও সাদা মেঘ শুধু আকাশ জুড়ে ঘনঘটা,
হৃদয়ের বাঁকে ছবিটা রঙিন যেন সোনালি মাঠ।
যে দিকে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩০০ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ১টি ছবি
একুশের রক্ত লেগে আছে
বাংলার পলাশ আর কৃষ্ণচূড়ায়,
লেগে আছে রাজপথে
আরো লেগে আছে দুঃখী মায়ের হৃদয়ে
একুশের আগমনে মনে জাগে সেই দিনের কথা
যে দিন আমার ভাইয়ের উপর পাকরা করছে
কত পাশবিক পৈশাচিকভাবে নির্যাতন
আজও মায়ের বুক কাঁদে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৪ বার দেখা
| ১২১ শব্দ ১টি ছবি