মাতৃস্নেহের কি তুলনা আছে?
সেই স্নেহকে মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য
নিন্দুক ঘোরে মায়ের পাছে পাছে।
ওরে নিন্দুক একটু এগিয়ে এসে শোন
যদি মাতৃস্নেহ মিথ্যা প্রমাণ করতে পারস
স্বপ্নভরা পৃথিবী দেব আরো দেব রাজকুমারী বোন।
এই পৃথিবীর
কোথাও কেউ নেই
তবু্ও
কেউ কেউ থাকে
অনুভবে, অস্তিত্বে,
কেউ কেউ থাকে আশা জাগানিয়া।
নিভু নিভু প্রদীপ
পূনর্বার জ্বলে উঠতে
আচমকা আবির্ভূত হয়
অমূল্য জ্বালানি হয়েও কেউ কেউ।
কেউ কেউ পাশে থাকে
সাহস হয়ে,
অদম্য শক্তি যোগায়
ঘুরে দাঁড়াবার প্রত্যয়ে।
নিঃস্বার্থ ঢাল হয়েও
পাশে থেকে, সাথে রেখে
বাঁচিয়ে রাখে শ্বাস কেউ কেউ।
তবুও যেন কোথাও কেউ নেই।
গরিবের সন্তান বড় হয় এতিম খানায়
বড় লোকের মা-বাপ মরে আশ্রয় কেন্দ্রে।
মাওলা এ কেমন জগত বানাইলা বুঝি না
বুঝি না মাওলা তোমার এ কেমন খেলা।
ব্যথা পাবো বলে বাপে কোন দিন চিমটি কাটে নাই
সে
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২০ বার দেখা
| ১৩৩ শব্দ ২টি ছবি
কখনো দেখেছ রাতের তারাদের বদলে যাওয়া? কখনো বদলে যেতে দেখেছো আকাশের চাঁদ কে? কিংবা চলতে ফিরতে কখনো খেয়াল করেছো চারপাশের দৃশ্যপটগুলো কিভাবে বদলে যায়? সন্ধ্যায় আগে পাশের বাড়ির আমগাছে রোজ কত পাখি এসে বসতো। কত পাখি বাসা বানাতো, সংসার পাততো,
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৯২ বার দেখা
| ২৩৮ শব্দ ১টি ছবি
তোমাকে আমার ভালো লাগে; তারচেয়েও বেশি সঠিক “ভালোবাসি”
ভালোবাসি, তবে তোমাকে তা বলা হবে না কোনো দিনও
ভালোবাসি বলেই সম্মোহিত করে ছিনিয়ে নিতে চাই না।
যার গোলাপ ভালো লাগে সে তো গোলাপকে ছিঁড়ে নিয়ে যায়
যে গোলাপ ভালোবাসে সে তো গোলাপের গাছে পানি ঝরিয়ে দেয়
ভালোবাসি বলেই
মহুয়া খুব গুছিয়ে ঠোঁটের রংটা ঘষে নিলো। চোখের কাজল,কপালের টিপ,মুখের রং আগেই মাখা হয়ে গেছে। ঠোঁট যেহেতু আগেই আঁকা ছিলো তাই শুধু রংটা লাগিয়ে নিলো। ব্যাস। আজ আর খোঁপা করেনি সে। সাধারণ বেনি করেছে। লাল হলুদ শাড়িতে আজ তাকে কনে
বাংলা আমার মায়ের ভাষা
জনম থেকে জানি,
সেই ভাষাতে হাত দিল ওরা
হায়েনা পাকিস্তানী।
বাংলা মায়ের দামাল ছেলে
ভয় করেনি কভু,
হাসতে হাসতে ভাষার জন্য
জীবন দিলেন তবু।
সংশপ্তক ছিলেন তারা
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৯ বার দেখা
| ৮৩ শব্দ ১টি ছবি
জাগো চরবাসী জাগো
প্রতিদিন হতাশার কালো চিল আমার হৃদয়ে ডানা ঝাপটে চলে যায়। কিন্তু আমাকে ধরতে পারে না।
একদিন ছিল।
কঠিন সে দিন।
মঞ্চে স্বরচিত কবিতা আবৃতি করতে হবে বলে ছুটে যেতাম ধ্যাধধেরে ছ্যাঙার চরে।
গিয়ে দেখতাম যে ছেলেটা আমার কবিতার ভক্ত সে আয়োজকদের সাথে ঝগড়া
রজনীরে বহুবার বলেছি দিওনা বিরহ
আমি দিনকাতর মানুষ
আমি ফুল শুঁকি প্রাণের ঘ্রাণে
রুটি আর মধু সহযোগে
আমি জলের উৎসে দাঁড়াই
মধু থেকে করি মোমকে আলাদা আর
নিজেই গলে যেতে থাকি
ভেতরকার সলতে থেকে মুহুর্মুহু জ্বলে দাবানল
রজনীকে বলি বিরহ দিওনা
অথচ সে যেন