অভিশপ্ত বছর ২০২০ হেথা হতে যাও পুরাতন
এসো এসো হে নতুন বছর ২০২১ (পঞ্চম পর্ব )
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভারতীয় অর্থনীতি অবশ্য করোনার আগে থেকেই ধুঁকছিল। জিডিপি ঋণাত্মক বা সঙ্কোচন অর্থাৎ মন্দা না হলেও নিম্নগতিতে
গল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৫ বার দেখা
| ৯০৬ শব্দ ১টি ছবি
অভিশপ্ত বছর ২০২০ হেথা হতে যাও পুরাতন
এসো এসো হে নতুন বছর ২০২১ (চতুর্থ পর্ব)
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
মহাসড়ক, রেললাইন ধরে অন্তহীন গন্তব্যের পথে হেঁটে চলেছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। পৃথিবীর ব্যস্ততম শহরও যানহীন, জনশূন্য। মল থেকে
অণুগল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬১ বার দেখা
| ৫৩০ শব্দ ১টি ছবি
অভিশপ্ত বছর ২০২০ হেথা হতে যাও পুরাতন।
এসো এসো হে নতুন বছর ২০২১ ! (তৃতীয় পর্ব )
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
চেনাজানার বৃত্তে অদ্ভুত পরিবর্তন ঘটিয়েছে অতিমারি। যে পরিবর্তন দেখিয়েছে, পুলিশ অপারগের বাড়ি খাবার পৌঁছে দিতে পারে। গান গেয়ে করোনা সচেতনতা বাড়াতে পারে। অসুস্থ মানুষকে
অণুগল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৯ বার দেখা
| ৪৫৮ শব্দ ১টি ছবি
অভিশপ্ত বছর ২০২০ হেথা হতে যাও পুরাতন।
এসো এসো হে নতুন বছর ২০২১ ! (দ্বিতীয় পর্ব )
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
এমন একটা অভিশপ্ত বছরকে ক্যালেণ্ডার থেকে ইরেজার দিয়ে ঘষে মুছে ফেলতে ইচ্ছে হয়। ভয়, আতঙ্ক, উদ্বেগ,
অণুগল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৮ বার দেখা
| ৪০১ শব্দ ১টি ছবি
অভিশপ্ত বছর ২০২০ হেথা হতে যাও পুরাতন।
এসো এসো হে নতুন বছর ২০২১ ! (প্রথম পর্ব )
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আজকের সূর্যাস্তের মধ্য দিয়ে আরেকটি খ্রিস্টীয় বছর ২০২০ বিদায় নেবে। বছরটি পৃথিবীকে দিয়েছে মহামারীর তাণ্ডব, মৃত্যুর
অণুগল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭০ বার দেখা
| ৩৩০ শব্দ ১টি ছবি
সমৃদ্ধ প্রাণের পরিখায়
রেখে যাই ছায়াধূপ
জ্বলুক আর জ্বালিয়ে আঁধার
ছড়িয়ে পড়ুক আলো
গোলাপে; বন্ধুময় চাঁদের পাশে
যারা ভালোবেসে সাজায় সবুজ
গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে ফিরে
করে কোনও শরতের খোঁজ।
যারা যেতে চায়, আবার হারিয়ে সেই
স্মৃতিমেঘে- পাখির ডানায়
উন্মুল উৎসের ঝরণা ছুঁয়ে ছুঁয়ে
রেখে যাই রাগরহস্য,
হাতে গড়া ভোরভবিষ্যত
ঢেউয়ের সান্নিধ্যে এসে এভাবেই
সমৃদ্ধ হোক, প্রেমে ঘেরা জলের
মন বৃক্ষের নিচে একদিন ভয়ানক কাণ্ড ঘটে গেল, এই কাণ্ডের রেশ দীর্ঘ দিন আমাদের তাড়া করেছে।
শীলা নামের যে মেয়েটা মৃদুল কে ভালোবাসতো এক ভোরে তাকে দেখা গেল মন গাছে ঝুলে আছে। ধরাধরি করে তার লাশ যখন নামানো হলো, আমরা তাকাতে পারিনি, তার জিব্বা মুখ
একটা ত্রিভূজ অনবরত ঘুরছে মাথার ভেতর
না। আমি পাগল নই
রেখা টানলেই এখন বয়ে চলে নদী
টেরাকোটায় আটকে থাকে মানুষের স্বপ্ন
সব আত্মার ছলনা নয়
বারো মাস কারো বুকের ভেতর বাজে বাঁশি
বহতা জীবন- নিজস্ব কিছু দুঃখ থাকে
থাকে শুকনো পাতার মতো কিছু অভিমান
মুখ বাড়ালেই শুধু ঈশ্বর আসে না
গন্ধ আসে- বাজে
প্রিয়তমেষু,
আর দু’দিন পরেই নতুন হাওয়ায় পুরাতন চুল ওড়বে
একটি ক্যালেন্ডারের জায়গা দখল করে জন্ম নেবে
আরেকটি নতুন ক্যালেন্ডার, কেবল
কিছু আইবুড়ো ব্যাচেলর এখন যেমনি আছে
তখনও ঠিক তেমনি থাকবে আক্ষরিক অর্থের থান্ডার!
তবুও আমার ভুলো মনে আকস্মিক সূর্যের উদয় হয়
উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া কিছু নাদান-না খাস্ত বয়ান
ঢেঁকুর তুলতে তুলতে
পূর্ণিমার আলোকিত সমুদ্র দেখতে
তোমাকে কাছে পেতে চাই নি কখনো,
চেয়েছি নির্জন অন্ধকার রাতে
শ্বাপদ ভরা পথে, হাত ধরে একসাথে চলতে।
পদ্ম ফোঁটা ঝিলের জলে এক সংগে নৌকায় ভাসতে
তোমাকে কাছে পেতে চাই নি কখনো,
চেয়েছি প্রদীপ নেভা ঝড়ের সন্ধ্যায় এক সাথে
টিনের ফুটো দিয়ে গড়িয়ে পড়া জল থামাতে।
তোমাকে আমি কাছে