বইগুলো রকমারিতে অনলাইনে অর্ডার করতে পারবেন।
১। হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ বেদ পুরানে আল্লাহ ও হযরত মোহাম্মদ,
লেখক: বেদপ্রকাশ উপাধ্যায়।
২। পূর্ববর্তী ধর্মগ্রন্থ সমূহে হযরত মুহাম্মদ স এর আগমনের পূর্বাভাস ও একটি পর্যালোচনা
লেখক: রুহুল আমিন।
৩। নবী করিম হযরত মুহাম্মদ (দ)
লেখক: ড মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।
(এই বইতে
বাংলা একাডেমি আয়োজিত অমর একুশে গ্রন্থমেলায় চলন্তিকা প্রকাশনী থেকে প্রকাশ হয়েছে শেখ সাদী মারজানের ৩য় কাব্যগ্রন্থ ‘স্বপ্নগুলো হারিয়ে যায়’।
তিন ফর্মার বইটিতে ৪০টি কবিতা স্থান পেয়েছে। প্রচ্ছদ এঁকেছেন কবি নিজেই। ভুমিকা লিখেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতিমান কবি তাজিমুর রহমান।
তারুণ্যের নানা ঘাত-প্রতিঘাত, বাধা-বিপত্তি, আনন্দ-বেদনা, দেশ ও ভাষা
♦ জলছবি প্রকাশনের ৭০০ নম্বর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে আমার লেখা উপন্যাস ভণ্ড। সুপ্রিয় সহকর্মী, আপনি যে শ্রেণির পাঠকই হউন না কেন আশাকরি ভণ্ড আপনাকে ছুঁয়ে দিবেই।
ফ্ল্যাপঃ
———
#জসীম_উদ্দীন_মুহম্মদ বিশিষ্ট কবি ও কথাসাহিত্যিক জসীম উদ্দীন মুহম্মদ সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছুই নেই। বোদ্ধা
একুশে বইমেলা ২০২০তে প্রকাশিত হচ্ছে আমার প্রথম উপন্যাস – শবনম। বিশেষ একটি ব্লগের বহুল আলোচিত এবং সর্বোচ্চ পঠিত গল্পের সিরিজ এক মলাটে পড়ার আমন্ত্রণ রেখে গেলাম।
বইয়ের নামঃ শবনম
বইয়ের ধরনঃ উপন্যাস
প্রচ্ছদ পরিকল্পনাঃ মোজাদ্দেদ আল ফেসানী জাদিদ
শবনমের ছবিঃ শায়মা হক
প্রকাশনীঃঃ এক
পেছনের গল্পঃ সর্বপ্রথম ২০১২ সালে একটি কবিতা লিখেছিলাম। প্রথম কবিতাটি খুব বেশি ভালো ছিলো বলে আমার মনে হয় না। তবুও কেন যেন সেই ভুলে ভরা কবিতাটি ‘মুসফিকা স্মৃতি পাঠাগার’ আয়োজিত মেঠোপথ ম্যাগাজিনে প্রকাশ পায়। তখন অবশ্য প্রকাশ পাওয়ার আনন্দ কেমন
মাসুদ পথিক
মানবতা যেখানে উকি দেয় সেখানে কবিরা বিলিয়ে দেয় জীবনের সবটুকু সুখ। কবিতা ছুঁয়ে যায় মানবতা, কবিতা ছুঁয়ে যায় প্রতিবাদ, কবিতা ছুঁয়ে যায় দেশপ্রেম, কবিতা ছুয়ে যায় ভালোবাসা।
📖
বই আলোচনা
কালের নটরাজ (কাব্যগ্রন্থ)
কামরুল ইসলাম
আমি মহাকালের নটরাজ
ভূমি থেকে উত্থিত শিবের অগ্নিবাণ, দ্রোহী শুদ্র চণ্ডাল
আফ্রিকার লুমুম্বা, স্পার্টাকাস, রাশার লেনিন
আমিই শৌর্যসাধক, বীরত্ব আমার নাম
কালের মহিমায়, মহানিনাদের নৈপুন্যে
প্রেম ও শক্তির প্রদীপ জ্বালাই।
💢বাস্তবতার অনুধাবন অনুপম ভাষাশৈলী স্বতন্ত্র পঙ্ক্তিমালা কবিতায় লক্ষনীয়।
নটরাজের
যাত্রার আসর যাত্রামঞ্চ যাত্রাপালা-১০
‘যাত্রা’ শব্দটির আক্ষরিক অর্থ গমন বা গমনার্থে পদক্ষেপ গ্রহণ। অতীতে কোন স্থানে গমন উপলক্ষে যেসব উৎসব করা হত তা বুঝাতে যাত্রা শব্দটির আবির্ভাব ঘটে। প্রাচীন ভারতে কোনো দেবতার উৎসব উপলক্ষে নৃত্যগীতপূর্ণ যে
যাত্রার আসর যাত্রামঞ্চ যাত্রাপালা-৯
তিনশো বছরেরও বেশী গ্রামীণ শৌখিন যাত্রা শিল্পকে এখনো টিকিয়ে রেখেছেন বাঁকুড়ার তালডাংরার ভীমাড়া-কেশাতড়া গ্রামের বর্তমান প্রজন্ম। ‘বোকা বাক্স’ যখন মানুষের প্রতিদিনকার সান্ধ্য বিনোদনের অঙ্গ হয়ে উঠেছে, সেই সময়ে দাড়িয়েও এখানকার অপেশাদার গ্রামীণ শিল্পীরা প্রতি বছর বিজয়া দশমীতে
যাত্রার আসর যাত্রামঞ্চ যাত্রাপালা- ৮
যাত্রাশিল্পের প্রসার ক্রমেই বেড়েই চলেছে। এই শিল্প আবার মাথা তুলে দাঁড়ানোয় খুশি চিৎপুরের যাত্রা অপেরাগুলি। তাদের বক্তব্য, বাম আমলের শেষ দিকে এই শিল্প তলানিতে গিয়ে ঠেকেছিল। পরবর্তীকালে মা-মাটি-মানুষের সরকার ক্ষমতায় আসার
যাত্রার আসর যাত্রামঞ্চ যাত্রাপালা- ৭
শীততাপনিয়ন্ত্রিত শপিং মলগুলির ভেতরের বায়োস্কোপ আর কার্নিভালের চাপে অনেক বছর ধরেই যাত্রাপালার আসর আর বসে না শহর ও পাড়াগাঁয়ে। আর মন্দার বাজারে যাত্রার শিকেয় উঠেছে বুকিং। পুজো কেটে গেছে। আগে পুজোর সময়
যাত্রার আসর যাত্রামঞ্চ যাত্রাপালা- ৬
বিশ শতকের প্রথম থেকেই যাত্রাগান বা যাত্রাপালা পুরুলিয়ায় তার পাকা আসন তৈরি করে নেয়। এক কালে প্রায় প্রতিটি বর্ধিষ্ণু গ্রামে ও শহরের পাড়ায়-পাড়ায় উৎসাহী যাত্রামোদীদের যাত্রাদল (পার্টি) ছিল, ছেলেরা গোঁফ কামিয়ে মেয়ের