মহুয়া খুব গুছিয়ে ঠোঁটের রংটা ঘষে নিলো। চোখের কাজল,কপালের টিপ,মুখের রং আগেই মাখা হয়ে গেছে। ঠোঁট যেহেতু আগেই আঁকা ছিলো তাই শুধু রংটা লাগিয়ে নিলো। ব্যাস। আজ আর খোঁপা করেনি সে। সাধারণ বেনি করেছে। লাল হলুদ শাড়িতে আজ তাকে কনে
খালামনি আপনাকে ধন্যবাদটা পৃথিবীর উপরে নীল আকাশের মত বিশাল করে দিলাম। আপনি আর আম্মু আমাকে সত্যিকার ভালোবাসে আর আপুটা একটু একটু কিন্তু আব্বু একটুও নয়। আম্মুর কাছে যেতে পারি না আব্বুর জন্য তাই আপনার কাছে ছুটে আসি, মনে কষ্ট
জীবনে সর্বপ্রথম সৌমিত্রের আয় হয়েছিল জয়েন করার দ্বিতীয় দিনে। তখন স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা চলছে। শিক্ষক-প্রভাষকগণ এক এক শ্রেণীর ইনভিজিলেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সৌমিত্র নিজেও সেদিন স্বেচ্ছায় এই দায়িত্ব নিয়েছিলো।
পরীক্ষা শেষ হলে শহরের বাসার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেবার আগে হেড ক্লার্ক
রাজ পথটা সোজা এসে মিলেছে পান্থশালা। ঘোড়ার পিঠ থেকে নেমে দাঁড়ায় হেম আর হিয়া। তখনো শহর জাগেনি। ভোরের সূর্যালোকের স্নিগ্ধ আভা দুজনের ধরে থাকা হাতে চুমু দিয়ে আমন্ত্রন জানায় সকালের শহরে। ওরা হাটতে হাটতে ঢুকে পড়ে প্রথম গলিতে। গলিটির তিনটি
হ্যালো, হ্যালো, আপনি কে বলছেন? প্লিজ আপনার নামটা বলুন।
অন্য প্রান্ত থেকে ভেসে আসে প্লিজ! কে বলছি সেটা বড় কথা নয়, কি বলছি সেটা একটু ধৈর্য সহকারে শুনুন। রাগে গিড় গিড় করতে থাকে কনা। তারপর দড়াম দিয়ে রিসিভারটা রেখে দেয়। মূহুর্তে
আস্তে আস্তে সব অফিস আদালত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয় সৌদি সরকার। তবে স্কুল কলেজ এবং ধুমপানের দোকান (হুক্কা দোকান) খুলে নাই ২০২১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত। কারণ এইসবে মানুষ জমায়েত হয় এবং ধুমপান করোনায় মারত্মক প্রভাব ফেলে মানুষের হৃদপিণ্ডে। কিন্তু
আমার কপালের মাঝ বরাবর পিস্তলটা ঠেকিয়ে যখন আমার শেষ ইচ্ছাটি জানতে চাওয়া হল আমি তখন আমার মধ্যে নেই। পুরো শরীর জুড়ে বিজলীর মত ঝাকুনিতে ঘামের অনুভূতি আন্দাজ করা কঠিন হবে।
-না ! আমাকে বাঁচতে দিন, আমাকে মারবেন না।
গাছের জন্মদিন
শংকর দেবনাথ
– দাদা, বাবাকে যা যা আনতে বলেছিলি, বাবা কি সে সবকিছু নিয়ে এসেছেন?
সন্তু বলে ওর দাদা রন্তুকে।
হ্যাঁ, সবই এনেছেন। এখন আমাদের কাজগুলো তাড়াতাড়ি করে ফেলতে হবে। চল ভাই।
রন্তু সন্তুর হাত ধরে এগিয়ে যায় ওদের বাগানের দিকে।
সকাল থেকে রন্তু আর সন্তু খুবই
শুরুতে আমি তোমার দিকে হালকা চেয়ে দেখেছিলাম। আস্তে আস্তে কিভাবে যেন তোমাতে নিমজ্জিত হয়ে যেতে লাগলাম। নিজেকে না পারি রাখতে, না পারি বুঝাতে। কি যে করি? মুশকিলে পড়ে গেলাম। তবে তোমাতে নিমজ্জিত হয়ে ভালোই লাগতে লাগলো। নিজেকে যেন অন্য কোথাও খুঁজে পেতে লাগলাম। ভালোই
মা
শীতের সকাল। বারান্দায় গ্রিলের পাশে আমি চমৎকার রোদে ব’সে আছি। না না, রোদ্দুরটা সুন্দর বলিনি কিন্তু। চমৎকার আমার নাম, এ-গল্পও এক বেড়াল-ফ্যামিলির। আজ মানুষের রোববার, কিন্তু বেড়ালের ক্যালেন্ডারে লেখা, “দেরিতে ব্রেকফাস্ট”। মনুষ্যজাতির মধ্যে যারা অফিসবাবু, ছুটির দিনে আটটার আগে তো বিছানা ছাড়েন না। আর
আর সকলের মতই আমার বন্ধু-বান্ধব আছে। তাহাদের সাথে আড্ডা দিয়া, গল্পে গানে মাতিয়া উঠিয়া বেশ যাইতেছিল। হঠাৎ আমাকে ফেসবুকে পাইল। আমার আর আগের মত আড্ডা গল্প গানে মাতিয়া থাকিতে ভাল লাগে না। সারাক্ষণ ফেসবুকেই মজিয়া থাকি। বাইরের দুনিয়ার চেয়ে ফেসবুকে ঘুরিঘুরিই আমার নেশা হইয়া
রুমের দরজা আটকিয়ে পড়তে বসেছে রিজুয়ানা। রুমের দরজা আটকে পড়তে বসার কারণ হচ্ছে- ছোট ভাই রাফিদের দুষ্টুমির অত্যাচার থেকে রেহাই পাওয়ার প্রচেষ্টা। রাফিদ এবার ছয় বছরে পা দিয়েছে। এরই মধ্যে তাকে দুষ্টুর শিরোমনি বললে ভুল হবে না। দুষ্টুমিতে অলিম্পিয়াড থাকলে সেখান থেকে সে হয়তো
গল্প|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩ বার দেখা
| ১২৮১ শব্দ ১টি ছবি