কবিতার পিছে ছুটে- ছুটে
বৃদ্ধ হয়ে পরছি- ঠিক কাদামাটি মতো;
নোনা জল চারপাশে বালুচর!
তবু কবিতা কেমন আছে, জানি না;
সোনালি মাঠ প্রান্ত শুধু দৃশ্যময়-
আর কত কবিতা? জানি জানতে পারবো না
সর্বশেষ বৃদ্ধ বয়স বলে কথা, চিনবে না
এ কবিতার পরিচয়ও
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৭ বার দেখা
| ৫২ শব্দ ১টি ছবি
টুসু গান (গীতি কবিতা) প্রথম পর্ব
কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
টুসু উৎসব পালনের সময় পৌষ মাসের শেষ চারদিন চাঁউড়ি, বাঁউড়ি, মকর এবং আখান নামে পরিচিত। চাঁউড়ির দিনে গৃহস্থ বাড়ির মেয়েরা উঠোন গোবরমাটি দিয়ে নিকিয়ে পরিস্কার করে চালের গুঁড়ো তৈরী করা হয়। বাঁউড়ির দিন অর্ধচন্দ্রাকৃতি, ত্রিকোণাকৃতি ও চতুষ্কোণাকৃতির
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৪ বার দেখা
| ৩৩৯ শব্দ ১টি ছবি
তুষারের গন্ধ পেলেই আমি হয়ে উঠি, বারুদময়।
রোদ দেখবো না জেনেও আকুতি রাখি, সূর্যের চরণে
আহা! বিগত পৌষ! তুমিও আমার জন্য-
রেখে গেলে না কিছু উষ্ণ হিম, কাঁথার করুণা!
আগামী চব্বিশ ঘন্টা এই নগরের সড়কে সড়কে
ঝরবে যে বরফ, কিংবা যে ঝড়োহাওয়া
উড়িয়ে নিয়ে যাবে পুরনো
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬ বার দেখা
| ৮১ শব্দ ১টি ছবি
কাছের মানুষগুলো নিজ স্বার্থে ব্যস্ত, নিতেই অভ্যস্ত,
একবার খুললেই ঠোঁট, পাশাপাশি থাকতে হয় ভীত সন্ত্রস্ত;
আপনজন’রা সব কেড়ে নিতে ওঁৎ পেতে বসে থাকে,
কখন কোন ফাঁকে সব হাতিয়ে নেবে, সে চিত্র আঁকে।
দিতে পারলেই তুমি মহা ভালো, দয়ায় ভরা দেহ
যদি ফেরত চাও তবেই তাদের
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৭ বার দেখা
| ১৮৩ শব্দ ১টি ছবি
মাঝে মাঝে ভাবি চাকরিটা ছেড়ে দিবো,
ইদানিং এমন ভাবনা প্রায় আমাকে কুড়ে কুড়ে খায়,
আনমনে হেসে বলি– কোম্পানীর চাকরি আমি ছেড়ে দিবো? না, ছেড়ে দেয়ার ভাবনায় সে-ই আমাকে ছেড়ে দিবে!
আচ্ছা বলতে পারো?
আর কতো, নিজেকে পুড়িয়ে অন্যকে খাঁটি করে দিবো?
আমরাও একটা মন আছে,
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬ বার দেখা
| ১১৫ শব্দ ১টি ছবি
ইহা এক মহাজনি দোকান
যেনো তেনো মহাজনি না
এখানে
আদর্শের তাকিয়া কে
পাপোশ বানাইয়া যতো খুশি পদদলিত করা হোক না কেন-
মহাজন সর্বদাই শির উঁচু করিয়া
খাড়াইয়া খাড়াইয়া মুত্র ত্যাগের অধিকার রাখেন!
এবং কি অমৃত অমৃত জিকির তুলে
সেই মূত্র গিলে গিলে
যে কেউই হতে পারে হৃষ্টপুষ্ট!
চোখের লাজ খুলে
বিবেকের
সাঁকো পার হবার শব্দ শুনি।
কারা যেন উজান ধরে ফিরে যাচ্ছে
আরও দূরপথ সুমুদ্দুর-ঘর;
অতিসন্নিকটে রইয়াছ তুমি
বনপিপাসার জ্যোৎস্নাসম্প্রদায়,
হলুদ পাতার পায়তারা শেষে
হরিণীবনের কোলেকাঁখে
দাগ কাটা ট্রেন পথের গোলপাতা দেশ,
শস্য হতে ফিরে আসে
হাওয়ার আস্তরে স্মৃতির পাখি;
বসন্তের কথা শেষে নড়ে ওঠা রোদ
বনের হাওয়ায় সেসব ভাবা যাক-
মাইল মাইল আমরা আমরাই তো!
আমি কবি, আমি সেই কবি
যে কবিতার ছন্দ,তাল,লয় অলঙ্কার কিছুই জানি না।
তবুও কবিতা লেখার দুঃসাহস দেখাই
মনের মাধুর্য মিশিয়ে লিখি
মনের গোছালো অভিলাষ অবিরত।
জানি না, সেগুলো কি কবিতা ?
মনে হয় কবিতা নয়, অন্য কিছু।
তবুও লিখি,ছন্দ বিহীন পঙক্তি।
আমি কবি, আমি সেই কবি
আমি সেই অদ্ভুত কবি।
আমি দুঃখকে হিংস্র ভাবি
যার
একটা আকাশ শূন্যতে ভাসতে চায়!
গল্পের রূপ লাবণ্য কি জানতে চায় না,
মাটির মায়া কি বুঝতে চায় না- আকাশ
চায় যত তারার সাথে মিতালী সাদা মেঘে
ময়ূরপঙ্খি হতে, জানি কত গল্প গাঁথা শুধু
কষ্টের প্রজাপতি উড়া- তবু মাটির কবিতা
বৃষ্টি বাদল শ্রাবণ দিনে কাদা জল একাকার
কি
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬২ বার দেখা
| ৭০ শব্দ ১টি ছবি
খুব কাছে গেলে যে মুখটা অচেনা হয়ে যায়
সবাই তাকে গোল্লাছুট ভাবুক
সে তো কেনা হয়ে আছে কবেই
সে যখন ভাবে ভ্রমন
তুমি ভেবে নিও রেডিও
যা ইথার ছাড়িয়ে ছড়িয়ে যেতে পারে অনেকদূর।
সে যখন দেখতে আকাশের মতো
সে যখন ভেজা গাছ, বৃষ্টিময় রোদ
তোমার দৃষ্টি পথে সে যখন পোড় খাওয়া