১।কোন এক ভোরের কুয়াশা আলোয় মিষ্টি রোদ্দুরের অপেক্ষায় ছিলাম বিভোর
শিশির ঝরেছিলো টুপটাপ শীতের শিহরণে কেঁপেছি আর উপভোগ করেছি
প্রজাপতি প্রহর। হলুদ ফুলের ঘ্রানে কে না বিভোর হবে শুনি-এমন মুগ্ধতা শুধু একটি দুটি হাজারটি কুয়াশা ভোরই দিতে পারে। প্রজাপতি মেলেনি পাখা- প্রজাপতি আর
গত বছর ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের ২৪ তারিখে গিয়েছিলাম নারায়ণগঞ্জ সফরে। সদস্য আমরা এক পরিবারের চারজন। উদ্দেশ্য ছিল নারায়ণগঞ্জের কিছু প্রাচীন ও দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখা। সেই উদ্দেশ্যে আমরা সকাল সকাল বেরিয়ে যাই বাড়ি থেকে। বাড্ডা থেকে আসমানী পরিবহনের বাসে ১
এবার শ্বশুর বাড়ীতে এই বেগুনি বুনোফুলের দেখা পেলাম। নাম দিয়েছি বাংলাদেশের ল্যাভেন্ডার। ফসলের ক্ষেতজুড়ে এই ফুল ফুটে আছে। এখানে সেখানে থোকা থোকা বেগুনি ফুল দেখে মনটাই আনন্দে ভরে উঠেছিলো।
একটি ক্ষেত তো পুরাই এই ল্যাভেন্ডারের দখলে। শ্বশুরবাড়িতে এবার মাত্র চার দিন
ভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় বেড়াতে গিয়ে বেশ কিছু সূর্যাস্তের ছবি আমি তুলেছি আদিতে, এখনো তুলছি সুযোগ পেলেই। সেই সমস্ত সূর্যাস্তের ছবি গুলি বিভিন্ন সময় ফেইসবুকে শেয়ার করেছি। সেখান থেকে ৫টি বিদায়বেলার ছবি রইলো।
১। আলোক গোলক
একদা গিয়ে ছিলাম যমুনার
আমাদের অনেকেই কৃষ্ণচূড়া ও রাধাচূড়া ফুল দুটিকে গুলিয়ে ফেলেন। আবার কেউ কেউ মনে করেন –
“যে কৃষ্ণচূড়া ফুলের রং লাল সেটির নাম কৃষ্ণচূড়া“, আর
“যে কৃষ্ণচূড়া ফুলের রং হলুদ সেটির নাম রাধাচূড়া“।
আবার অনেকে কনকচূড়াকে মনে করেন রাধাচূড়া।
যদিও কনকচূড়া দেখতে রাধাচূড়া বা কৃষ্ণচূড়া
২০১৬ সালের অক্টোবর মাসের ২৮ তারিখ শুক্রবার ফেসবুক গ্রুপ Save the Heritages of Bangladesh তাদের ২৫তম ইভেন্ট পরিচালনা করছিলো। অন্য সব সদস্যদের সাথে আমি আমার বড় কন্যা সাইয়ারাও ঐদিন অংশ নিয়েছিলাম ডে ট্যুরে আড়াইহাজার ও সোনারগাঁয়ের কিছু প্রাচীন জমিদার বাড়ি, মন্দির, মঠ, মসজিদ ঘুরে
২৫ তারিখ রাতে ঢাকা থেকে ““খাগড়াছড়ির পথে”” রওনা হয়ে ২৬ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়িতে। দুপুরের খাওয়া দাওয়া সেরে রেস্ট নিয়ে আমাদের “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – শুরু” হয় “আলুটিলা গুহা” দিয়ে। আলুটিলা গুহা দেখে আমরা চলে
আমার আলোকচিত্র তো বটেই। তবে সৌখিনতায় এই ছবি গুলোন আমার ক্যানন ডিভাইসে এসেছে। সতত ব্যস্ততার ভীড়ে ছবি তুলবার পর্যাপ্ত সময় আমার হাতে থাকে না। তারপরও কখনও বা কোথাও ভ্রমণ বা কাজের অথবা বিশ্রামের সুযোগ হয়, ক্যামেরার চোখ আমার চোখের সাথে ক্লিক করে ওঠে। নাম
গ্রামের পরিবেশ সব সময়ই ভালো লাগে আমার। কারণ গ্রামেই বড় হয়েছি। চাকুরীর সুবাদে ২০০১ সালে ঢাকা আসছি। আর তেমনভাবে থাকা হয়নি গ্রামে গিয়ে। বছরে একবার শ্বশুরবাড়ী আর একবার বাপের বাড়ী। কোনোদিনও এক সপ্তাহের বেশী না। আর বেশীরভাগই যাওয়া পড়ে শীত সিজনে।
ঘাসের উপর প্রজাপতির ছবি তুলতে গিয়ে, পিঁপড়েদের কবলে পড়েছিলাম। ঠিকমত ক্লিক দিতে পারছিলাম না তাই ঠাঁয় বসে ছিলাম হঠাৎ কুট কুট কামড় টের পেয়ে তাকিয়ে দেখি পা আমার লালে লাল মানে লাল পিঁপড়েরা হেঁটে উপরের দিকে উঠতেছে । কী ছবি
বুঝেও বুঝিনি অপেক্ষার প্রহর স্মৃতি হলে সব থেকে দামী হয়। সেই পথে আমরা হেঁটে চলেছি স্বপ্নলোকের গন্তব্যে। কিছু বিষয় থাকে যা সর্বদাই মানুষ ভালোলাগা থেকে মনে রাখে, ঠিক তেমনি একটি কাজ সবার সাথে শেয়ার করা গেলে মন এমনিতেই আনন্দে মেতে ওঠে। আমার আলোকচিত্রের তৃতীয়