বাংলা নাটকের গৌড়জন নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন ১৯৪৯ সালের ১৮ আগস্ট বর্তমান ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার সেনের খিলে জন্মগ্রহণ করেন রবীন্দ্র-উত্তরকালের বাংলা নাটকের প্রধান পুরুষ সেলিম আল দীন। তার সৃষ্টিশীলতার কিরণচ্ছটা ভারতবর্ষ ছাড়িয়ে ইউরোপ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা
বিজয় দিবস হলো, মুক্তিযুদ্ধ। আর মুক্তিযুদ্ধ হলো মুক্তির জন্য যুদ্ধ। যা শুরু হয়েছি, ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালির সশস্ত্র সংগ্রাম। যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫
শহীদুল্লাহ কায়সার ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পেশায় সাংবাদিক ছিলেন। ঔপন্যাসিক হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেন। আলবদর বাহিনী তাঁকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এরপর তাঁর আর কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। শহীদুল্লাহ কায়সারের জন্ম কত সালে – ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯২৭ সালে।
তাঁর পুরো
বাংলাদেশের ইতিহাস এখন যেন গাছের পাতা, স্বার্থবাজ চামচারা ছিড়ে আর ছাগলে খায়।
(সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ এর মধ্যে একজনও হুজুর নাই, আটষট্টি জন বীর উত্তমের মধ্যে একজনও মাওলানা নাই, ১৭৫ জন বীরবিক্রমের মধ্যে একজন মুফতি নাই, ৪২৬ জন বীরপ্রতীকের মধ্যে একজনও
২০১৬ সালের অক্টোবর মাসের ২৮ তারিখ শুক্রবার ফেসবুক গ্রুপ Save the Heritages of Bangladesh তাদের ২৫তম ইভেন্ট পরিচালনা করছিলো। অন্য সব সদস্যদের সাথে আমি আমার বড় কন্যা সাইয়ারাও ঐদিন অংশ নিয়েছিলাম ডে ট্যুরে আড়াইহাজার ও সোনারগাঁয়ের কিছু প্রাচীন জমিদার বাড়ি, মন্দির, মঠ, মসজিদ ঘুরে
এই মাত্র কিছু দিন আগেও এই হেফাজতের সাথে সরকারের কুটুম কুটুম ভাব ছিলো। তবে এই ভাবের আগে কিন্তু শাপলা চত্বরে বাঁশ ঢলা দিয়ে ছিলো আওয়ামী লীগ। সেইদিন হেফাজত কোনো হেফাজত করেনি কোমলমতি শিশুদের। অসংখ্য মাদ্রাসায় চার দেয়ালে বলাৎকার এবং গরুর
বান্দরবান শহর থেকে ৪৭ কিলোমিটার দূরে চিম্বুক-থানচি রোডে ‘ম্যারিয়ট হোটেল এন্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্ক’ নামে এই ফাইভ স্টার হোটেল তৈরির কাজ শুরু হচ্ছে। সেই জায়গায় আছে অনেকগুলো গ্রাম যেখানে ম্রো উপজাতির বসবাস। হোটেলের বাস্তবায়নে কাজ করবে শিকদার গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আর
শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে নিজ পরিবারের দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ। ১৯৭২ সালে মুজিব ক্ষমতায় যাওয়ার পর মুজিব পরিবারের প্রত্যেক সদস্য ঘুষ-দুর্নীতির চুরি ডাকাতি রাহাজানি ছিনতাই হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে বেগম মুজিব বাড়িতে বসে ঘুষ নিয়ে সবার কাজ করে দেন লাইসেন্স পারমিট ডিলারশিপ প্রভৃতি কাজের জন্য বেগম
কিছু বই আছে যে বইয়ের শব্দগুলো মানুষের কান পর্যন্ত পৌঁছেনি। সেই বইয়ের মলাট হয়তোবা কেউ খুলেও দেখেনি। হতে পারে এমন কোন বই আছে যে বইগুলোর মধ্যে একাত্তরের সেই ইতিহাস হতে শুরু করে অনেক অজানা সত্য আছে যা আমাদের বর্তমান সময়ের মানুষদের অজানাই রয়ে গেছে।
বইটির
পার্বত্য এলাকার উপজাতি কোন মতেই আদিবাসী নয়। যদি তাদের আমরা আদিবাসী বলে স্বীকার করি চরম ভুল করবো।
আদিবাসী, উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এই নিয়ে আমাদের অনেক কিছু জানার আছে। একটা জাতিকে আদিবাসী বললে সমস্যা কি এটা আমরা অনেকে
রাজা শাহ আলমকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বানানোর জন্য দোয়া করেছেন কুতুপালং ক্যাম্পের রোহিঙ্গা শরণার্থীরা।
হয়তো একদিন রোহিঙ্গারা বলে ফেলবে কক্সবাজার জেলা আমাদের দেশ। যেমন উপজাতিরা বলে তিন পার্বত্য জেলা তাদের। রোহিঙ্গারা এদেশেই মেম্বার চেয়ারম্যান হয়েছে এবার প্রধানমন্ত্রীও হতে চায়।
এই যে আজকে আপনারা বসবাস করছেন আমার বুকে এই আমি ঢাকা মহানগরী। এক সময় কিন্তু আমি এত বড় ছিলাম না। নবাবদের আমলে মাত্র কয়েকজন নবাব বাড়ির নায়েব, গোমস্তা আর খানসামারা এখানে বসবাস করত এবং তাদের সেবা যত্নের জন্য কামার, কুমার,
প্রিয় বন্ধুরা, কোনোএক সময়ে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে চলা যাত্রীবাহী মুড়ির টিন বাসের কথা আপনাদের মনে আছে কি? আমার মনে হয় আমার সমবয়সী যারা আছেন, কেবলমাত্র তাদেরই মনে আছে বলে আমার বিশ্বাস! আর যাদের ১৯৮৪-৮৫ সালের পর জন্ম হয়েছে, তারা সেই সময়কার
মুঘল সম্রাট বাবরের ছেলে হুমায়ুন চৌসার যুদ্ধে শের শাহের আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন এক খরস্রোতা নদীতে। জলের প্রচণ্ড স্রোতে যখন হুমায়ুনের প্রাণ ওষ্ঠাগত, এক ভিস্তিওয়ালা তাঁর জীবন বাঁচিয়েছিলেন। হুমায়ুন তাঁকে কথা দিয়েছিলেন, যদি কখনও