“৭ মার্চ ১৯৭১।
রেসকোর্স ময়দানে মঞ্চ প্রস্তুত। উপস্থিত সম্মিলিত দর্শক শ্রোতারা অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন তাঁদের অবিসংবাদিত নেতার জন্য। অবশেষে তিনি এলেন এবং উঠে দাঁড়ালেন জনসমুদ্রের মঞ্চে। তিনি শুরু করলেন। তাঁর প্রতিটি শব্দ আছড়ে পড়তে লাগল, ঢেউ খেলে গেল জনসমুদ্রের
কোনো ধর্মপ্রাণ মুসলমান কী পবিত্র কোরআন শরীফের অবমাননা করবেন?
কোনো ধর্মপ্রাণ হিন্দু কী তার মন্দির ও প্রতিমাকে অবমাননা করবেন?
না, কেউ করবেন না।
তাহলে পবিত্র কোরআন শরীফ মন্দিরে রাখলো কে?
নিশ্চিত এমন কেউ রেখেছে যারা “ডিভাইড এন্ড রুল” গেম খেলে ফায়দা
১৯৭২ সালে নির্মিতি ছায়াছবি ‘মানুষের মন’ এর পোস্টার। আমার জীবনে সিনেমাহলে প্রথম দেখা ছায়াছবি।
ক’দিন আগে নারায়ণগঞ্জ গিয়েছিলাম আমার বড়দি’র বাসায়। বড়দি’র বাসা থেকে সামান্য একটু দূরেই গুলশান সিনেমা হল। এই সিনেমা হলের সামনে দিয়েই দিদি’র বাসায় যেতে হয়। যখন গুলশান
মাঙ্গলিক রবীন্দ্রনাথ
প্রেমিকদের মূল মন্ত্র হল ‘প্রেম’। উপনিষদে এই ‘প্রেম’ শব্দটির সমার্থক শব্দ হল ‘আনন্দ’। এই প্রেম আর আনন্দের মধ্যে এক নিবিড় যোগ আছে আর তা হল সত্য। প্রেমের যা দুঃখ একজন প্রকৃত প্রেমিকের কাছে তা পরম আনন্দ। এর সঙ্গে
শোকাবহ আগস্টের প্রথম দিন আজ। ১৯৭৫ সালের এ মাসেই সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপদগামী সদস্যদের নারকীয় হত্যাকাণ্ডে বাঙালি হারিয়েছে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
বেঁচে থাকলে এখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বয়স হতো একশ বছর।
প্রতিদিন রাস্তাঘাটে চলাফেরার মাঝে অনেক জায়গায় থামতে হয়, অনেক চা’র দোকানে বসতে হয়। চায়ের দোকানে বসলেই চোখ যায় দোকানে চালু থাকা রঙিন টেলিভিশনের দিকে। চালু থাকা টেলিভিশনের পর্দায় দেখা মেলেনা রাষ্ট্রীয় ‘বিটিভি’ চ্যানেল। চলতে থাকে আর বসে থাকা কাস্টমাররা
বাঙালিরা স্বভাবগতভাবে একজনরে ছোটো না কইরা অন্যজনরে বড় করবার পারে না, আর বাঙালি ব্যবসাও বোঝেনা- এই দুইটা কথাই সইত্য। তা না হইলে আজ সারা দুনিয়ায় ছড়াইয়া যাওয়া ‘একজনরে ছোটো বানাইয়া অন্য জনরে বড় প্রমাণ’এর অভ্যাসটার কপিরাইট দাবী কইরা বহুত ফরেন
সম্পর্কে নক্ষত্রেরা
বাংলা সাহিত্যের দুই দিকপাল, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর নজরুল ইসলাম। কেমন ছিলো দুজনের মধ্যে সম্পর্ক? বাংলা সাহিত্যের দুই মহান কবির মধ্যে যে গভীর সুসম্পর্ক ছিল তা আমাদের অনেকেরই অজানা।
রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল সম্পর্ক : ১
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘১৪০০ সাল’ কবিতা লেখেন ১৩০২
১৯৮৪ তে এরশাদের শাসনামলে দেশের সকল সংবাদপত্র অনির্দিষ্টকালের জন্য প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়। তখন মোবাইল ইন্টারনেট ছিল না। এসএসসি পরীক্ষার ফল স্কুলে পাঠানো হয়েছিল। আমি যে স্কুল থেকে এস এস সি পরীক্ষা দিয়েছি তা বাড়ি থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার দূরে। দুরু দুরু বুকে ফল জানতে
১৯৭১ থেকে ২০২১ এর ২৬ শে মার্চ-
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস এর আজ সূবর্ণ জয়ন্তী। বাঙালি জাতির জীবনে অনন্যসাধারণ একটি দিন। বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগায় দিনটি। তাইতো স্বাধীনতার ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের সূচনার এই সময়টি জাতি নিবিড় আবেগের
প্রতি বছরই মার্চ মাস আসে, মার্চ মাস গত হয়। কিন্তু আমার মন থেকে সেই ভয়াল মার্চ মাসের স্মৃতি মুছে যায় না। বলছি, ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের কথা। যেই মার্চ মাস আমাদের পরাধীনতা থেকে স্বাধীনতার সূচনালগ্ন। যেই মার্চমাস মুক্তির জন্য মুক্তিযুদ্ধ।
আজ হতে ঠিক একশত বছর আগে
শেখ লুৎফুর রহমান এবং সায়েরা খাতুনের
ঘর আলোকিত করে
তুমি এসেছিলে এই বাংলায়
মধুমতী নদীর তীরে
গোপালগঞ্জের টুঙ্গি পাড়ায়।
উনিশ্য তেত্রিশ সালে বিয়ে আর
বিয়াল্লিশ সালে ম্যাট্রিকুলেশন,
তেতাল্লিশ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিমলীগের কাউন্সিলর
আর ছিচল্লিশ সালে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ
🇧🇩 আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। বাঙালি জাতির স্বাধীনতার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা অবিস্মরণীয় গৌরবের এক অনন্য দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু
“বিদ্যাপতি, চণ্ডী, গোবিন, হেম, মধু, বঙ্কিম, নবীন
ঐ ফুলেরই মধুর রসে বাঁধলো সুখে মধুর বাসা।।
আ মরি বাংলা ভাষা!”
বাংলা আমার মাতৃভাষা। এই মাতৃভাষা নিয়ে আমি গর্বিত, কেননা এই ভাষার রয়েছে গৌরবময় ঐতিহ্য। জনসাধারণের কথ্য ভাষা থেকে এই ভাষার জন্ম। বাংলা ভাষার ইতিহাস