শুরুতে পেয়েছিলাম ভয়, হৃদয় তছনছ- টুকরা
ভেবেছিলাম সম্ভব নয় বাঁচা তুমি ছাড়া
তারপর অনেক নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি ভেবে
তিলে তিলে করেছো প্রবঞ্চনা
আর নিজেকে দিয়েছি সান্ত্বনা
দূর হও, যাও সুদূরে, দরোজাটা আছে খোলা
যেভাবে এসেছো সেভাবে, অনুভবে
তোমার জন্য আর হই না একটুও উতলা-
তুমি চলে
একদিন কল্পনায় আমি হেঁটেছি কত দূর তার সাথে,
ছুঁয়েছি চুড়ির রেশ হয়ে তারই হাত সারাটি পথ ধরে।
হঠাৎ হাওয়ার মতো আমিও দুলে দিয়েছি এক গোছা চুল তার,
নীল আচলে আমি দিয়েছি তারে বসন্তে ঝরা কত
গাছের মগ ডালে পাখি বাঁধে নীড়
শত্রুরা ভয়ে কাপে দেখে বীর।
ফুলের জন্য মানবের আছে ভালোবাসা
অস্ত্রর খেল জীবকে করে নিরাশা।
নিন্দা হলো নিন্দুকের কাজ
আছে কি তার চক্ষু লাজ।
যে ব্যক্তি কর্মবিমুখ
কস্মিনকালে পাবে না সুখ।
যে করবে সুখের আশ
সেই পড়বে
প্রতিদিন মানুষ মরছে।
এটা একটা শুরু।
প্রতিদিন মৃত্যু থেকে
নতুন বিধবা আর এতিম জন্ম লয়।
তারা হাত গুটিয়ে বসে নতুন জীবন নিয়ে ভাবে।
তারপর তারা গোরস্থানে যায়
এদের মধ্যে কেউ প্রথম বার।
তারা কাঁদতে ভয় পায়
কখনও না কাঁদতে।
কেউ কেউ গভীর সমবেদনা নিয়ে-
কি করতে
|Obstacles to Developing Net-Zero Energy (NZE) Homes in Greater Toronto Area|
Ghazal Makvandia and Md Safiuddin
Abstract: Efforts have been put in place to minimize the effects of construction activities and occupancy, but the problem of greenhouse gas (GHG) emissions continues to have detrimental effects
গত কয়েকটি দিন থেকে এমন ঘটনা ঘটছে। একই সময়ে প্রতিটা রাতেই ঘটছে। ঘটনাগুলোর মধ্যে মিল না থাকলেও একটা অদৃশ্য যোগসূত্র আছে বলে মনে হচ্ছে। আগেই বলেছি রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর অভ্যাস আমার নেই। দেড়টা – দুইটার দিকে ঘুমাতে যাই।
প্রথমদিন যখন আওয়াজটি কানে আসে ঘুম
এই সত্য একদিন মোড় নেবে
একদিন পরগাছা গাছে পুষ্প ফুটলে
জেনে যাব তোমাদের অবজ্ঞায়
কিছুই যায় আসে না।
ব্যঙ্গ, বিদ্রুপে ক্ষণিকের আত্মতৃপ্তি
পেলে পেতেও পার, বক্রোক্তি
দিতে পারে ক্ষণিকের উল্লাস!
হে নির্বোধ, দিন শেষে তার মুখেই
ফুটবে হাসি যে সত্যনিষ্ঠ ছিল।
তোমাদের উল্লাসে হতাশ নই
বৃক্ষ
সে
এক
করুণ
জীবনের
পরিসমাপ্তি।
বাবা মা দুবোন
সুখের পরিবার
হাসি আনন্দ অপার
চলে যাচ্ছিলো জীবনের
উঁচু নিচু পথ বেঁয়ে তারা।
জীবন সময়ের এক বাঁকে
কেউ যেন কোনও অদৃশ্য থেকে
জীবন পথে ভিন্ন এক ছবি আঁকে।
আকস্মিক এক রক্ত রোগ ধেয়ে এলো
দু বোনের জীবন করে দিলো এলোমেলো।
হায় থ্যালাসামিয়া! প্রতি চার মাসে বদলে
দিয়ে নতুন রক্ত নিতে হয় জীবন
কে হিন্দু, কে ক্রিশ্চান, কে বৌদ্ধ, কে মুসলমান
জিগাও কেন ওরে?
সদ্য প্রস্ফুটিত কোমলমতি শিশু
জাত পাত জানে না কি ওরে –
একই বৃক্ষের শাখা প্রশাখা ওরা
হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান ক্রিশ্চান ।
মসজিদ এই, মন্দির এই, প্যাগোডা এই, গীর্জায় বলে সাম্য
কুরআন, পুরান, ত্রিপিটক, বাইবেল বলে সাম্য
তারা সন্তান মোর মার
হিন্দু, মুসলমান,
দুনিয়ার জীবন কিছু না,
কবরে দিন শেষ হবে না।
একদিন সবাই যেতে হবে,
মাটির ঘরেই ঠিকানা।
মানুষেরে যত দিবে কষ্ট, সেই কষ্টের শেষ হবে না।
আমলেতে লেখা রবে, যাবে খোদার ঠিকানা।
হাশর তোমার প্রতিদিনই,
এখন তুমি বুঝ না।
কবে যাবে পর পারে,
সেদিন বেশি দূরে না।
মরে যাব একদিন আমি,
সব ছেড়েছি জাননা।
মন মরেছে